নিজস্ব প্রতিবেদন: চলতি বছর থেকে ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী বর্ধিত বেতন পাচ্ছে রাজ্য়ের সরকারি কর্মীরা। কিন্তু নতুন পে স্লিপে ডিএ না থাকায় ইতিমধ্য়েই শুরু হয়েছে জল্পনা। এবার কর্মীদের অভিযোগ, বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে করা হয়েছে ১২ শতাংশ। বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিল সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন।           


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দীর্ঘ টালমাটালের পর ষষ্ঠ বেতন কমিশন চালু করেছে রাজ্য সরকার। জানুয়ারি থেকে নতুন কাঠামোয় বেতন পাচ্ছেন কর্মীরা। কিন্তু পে স্লিপে নেই মহার্ঘ ভাতা। সরকার ঘোষণা করেছে, বাড়তি বেতন দিতে কোষাগার থেকে খরচ হবে অতিরিক্ত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু রাজ্যের বাজেটে বেতনখাতে মাত্র ৮ শতাংশ বৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি আর মহার্ঘ মিলবে না? সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন চিঠি দিয়ে মুখ্য়মন্ত্রীকে জানিয়েছে, ''১ জানুয়ারি ২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়তি বেতন বকেয়া রয়েছে। বাড়িভাড়া ভাতা ১৫% থেকে কমিয়ে করা হয়েছে ১২%। এর পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ডিএ নিয়ে অন্ধকারে রাজ্য সরকারি কর্মীরা।''      




ডিএ নিয়ে অবশ্য় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় ইতিমধ্যেই বলেছেন,''বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করেছি। যতটুকু পেরেছি, দেওয়া হয়েছে। রাজ্য়ের কথা ভাবুন। ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করুন।''


নবান্ন সূত্রে খবর, ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশে ডিএ কর্মচারীদের অধিকারের মধ্যে পড়ে না। কেন্দ্রের পদ্ধতি মেনেও ডিএ দিতে বাধ্য নয় সরকার।  


আরও পড়ুন- ভোটবিধি-রায়ের প্রতিলিপি নিয়ে কমিশনকে মুকুল দেখালেন, ১২ এপ্রিল পুরভোট অসম্ভব