নিজস্ব প্রতিবেদন: আক্রমণ হলে প্রতি আক্রমণে যাবে বামেরা, বনধ শুরুর আগে এই বার্তাই দিয়েছিলেন নেতৃত্ব। মঙ্গলবার সকাল থেকে বনধ শুরু হতেই সেই পথে হাঁটতে শুরু করল যুবরা।  এদিন সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়াগায় বিক্ষোভ মিছিল ও রেল রোকো কর্মসূচিতে সামিল হয়েছেন বাম নেতা কর্মীরা। হরতালের দিন সকালেই যাদবপুরে মিছিল করতে গিয়ে গ্রেফতার হন বিধানসভার বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী-সহ ৩৫জন নেতা কর্মী। মৌলালি থেকে গ্রেফতার শ্রমিক নেতা অনাদি সাহু। রাজ্যের আরও বিভিন্ন জায়গায় গ্রেফতার হয়েছেন আরও নেতারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- আরও বড় জায়গা চাই, ২৫ ফিট পিছল তৃণমূলের ব্রিগেড মঞ্চ


এদিন  সকাল থেকেই শ্যামবাজার, যাদবপুর-সহ একাধিক জায়গায় অবরোধ কর্মসূচি নিয়েছিল বামফ্রন্ট। এমনই এক কর্মসূচিতে সামিল ছিলেন প্রাক্তন ছাত্রনেতা তথা সিপিএমের যুব মুখ শতরূর ঘোষ। কসবায় বনধের সমর্থনে কর্মসূচি নিয়েছিল সিপিএম, সেখানেই ছিলেন তিনি। সেখানে পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয় বাম নেতা কর্মীদের। শতরূপ ঘোষের অভিযোগ, কসবায় মহিলা কর্মীদের গায়ে ধাক্কা দিয়েছে একজন পুলিস অফিসার। তার প্রতিবাদ করতে গিয়েই শতরূপ বলে বসেন, ক্ষমতায় এলে ওই পুলিস অফিসারকে কসবায় নিয়ে এসে কান ধরে ওঠবস করাবেন তিনি।


আরও পড়ুন- প্রথম দিনের বনধের চেহারা দেখে কৌশল বদলানোর ইঙ্গিত বিমানবাবুর



ফেসবুকের একটি ভিডিয়োতে শতরূপকে বলতে শোনা গেল, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলেই আপনার (পুলিস অফিসার) রিটায়ারমেন্ট হয়ে গেলে ভাল। তা না হলে কপালে দুঃখ আছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্ন থেকে বেরিয়ে গেলে, আপনার পোস্টিং যেখানেই হোক না কেন, আপনাকে খুঁজে নিয়ে এসে এই কসবাতেই কান ধরে ওঠবস করাব। ” এখানেই শেষ নয়। পুলিসকে উর্দিধারী গুন্ডা বলেও আক্রমণ করেছেনে এই নেতা।