Madhyamik Examination: বৃহস্পতিবার শুরু মাধ্যমিক, নজিরবিহীন নিরাপত্তার চাদরে পরীক্ষাকেন্দ্র
এই বছরের পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে এক অভূতপূর্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েহে। জানা গিয়েছে এর মূল লক্ষ্য হল যাতে প্রশ্নপত্রও পরীক্ষার্থীদের হাতেই পৌঁছায় সবার আগে এবং অন্য কেউ যাতে পরীক্ষার আগে এই প্রশ্নপত্র হাতে না পায়। এর পাশাপাশি পর্ষদের অন্য লক্ষ্য হল যাতে পরীক্ষা চলাকালীন শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকে এবং কোনও রকম সমস্যা না হয়। এই লক্ষ্য নিয়েই বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা।
শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। এই বছর মোট পরীক্ষার্থী ছয় লক্ষ ৯৮ হাজার ৭২৪ জন। একইসঙ্গে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া আটকাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে পর্ষোদের তরফে। পরীক্ষা কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে রাজ্য পুলিস।
এই বছরের পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে এক অভূতপূর্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েহে। জানা গিয়েছে এর মূল লক্ষ্য হল যাতে প্রশ্নপত্রও পরীক্ষার্থীদের হাতেই পৌঁছায় সবার আগে এবং অন্য কেউ যাতে পরীক্ষার আগে এই প্রশ্নপত্র হাতে না পায়।
এর পাশাপাশি পর্ষদের অন্য লক্ষ্য হল যাতে পরীক্ষা চলাকালীন শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকে এবং কোনও রকম সমস্যা না হয়। এই লক্ষ্য নিয়েই বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা।
পরীক্ষাকেন্দ্রের নিরাপতার জন্য একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে অভিভাবকরা পরীক্ষাকেন্দ্রের ভিতরে ঢুকতে পারবেন না। একইসঙ্গে পুলিস অথবা স্বস্থ্যকর্মী কেউই পরীক্ষাকেন্দ্রের ভিতররে মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: Adenovirus: ফের প্রাণ কাড়ল অ্যাডিনো ভাইরাস, এবার মৃত্যু কিশোরীর
পরীক্ষাকন্দ্রের ভিতরে আগেও ইনভিজিলেটররা মোবাইল নিয়ে ঢুকতে পারতেন না। এবারও সেই নিয়ম বহাল থাকছে। সঙ্গে সিসিটিভি-তে মুড়ে ফেলা হয়েছে সব পরীক্ষাকেন্দ্র। বিশেষ সিদ্দান্ত নেওয়া হয়েছে যাতে সিভিক ভলেন্টিয়ার নয় সাধারণ পুলিস দিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।
আরও পড়ুন: SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেল হেফাজতে মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রী ও ছেলেও...
পাশাপাশি নতুন একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। এই অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য জানাতে হবে পর্ষদকে। যেমন প্রতিটি স্কুলকে জানাতে হবে যে তাঁদের স্কুলে প্রশ্নপত্র পৌঁছেছে কিনা, কখন তাঁরা প্রশ্নপত্র খুলছেন।
অর্থাৎ অন্যান্যবারের মতনই এইবার মাধ্যমিক পরীক্ষা হলেও নিরাপতার বিষয়ে এই বছর অনেক বেশি জোর দেওয়া হয়েছে।