ভোটের মুখে রাজ্যে এসে পরিবর্তনের ডাক দিলেন অমিত শাহ
ভোটের মুখে রাজ্যে এসে পরিবর্তনের ডাক দিলেন অমিত শাহ। সারদা নিয়ে মুখ খুললেন বটে। কিন্তু, বিজেপি সভাপতির গলায় পাওয়া গেল না পুরনো ঝাঁঝ। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি সহ নানা ইস্যুতে তৃণমূলকে বিঁধলেও কোনওটারই গভীরে গেলেন না তিনি। আর তাই অমিত শাহের ভাষণ ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের কতটা চাঙ্গা করতে পারবে সে প্রশ্ন রয়েই গেল। বিজেপিকে কেন সুযোগ দেবেন মানুষ? দ্বিতীয়বার দলের সভাপতি হওয়ার পর প্রথম রাজ্য সফরে এসে ঝুলি থেকে একের পর এক ইস্যু টেনে বের করলেন অমিত শাহ।
ওয়েব ডেস্ক: ভোটের মুখে রাজ্যে এসে পরিবর্তনের ডাক দিলেন অমিত শাহ। সারদা নিয়ে মুখ খুললেন বটে। কিন্তু, বিজেপি সভাপতির গলায় পাওয়া গেল না পুরনো ঝাঁঝ। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি সহ নানা ইস্যুতে তৃণমূলকে বিঁধলেও কোনওটারই গভীরে গেলেন না তিনি। আর তাই অমিত শাহের ভাষণ ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের কতটা চাঙ্গা করতে পারবে সে প্রশ্ন রয়েই গেল। বিজেপিকে কেন সুযোগ দেবেন মানুষ? দ্বিতীয়বার দলের সভাপতি হওয়ার পর প্রথম রাজ্য সফরে এসে ঝুলি থেকে একের পর এক ইস্যু টেনে বের করলেন অমিত শাহ।
"চিটফান্ডের রমরমা''
"আইন-শৃঙ্খলার অবনতি''
"ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি'
এ রাজ্যে লোকসভা ভোটের সাফল্য পরের নির্বাচনগুলিতে ধরে রাখতে পারেনি বিজেপি। বিধানসভা ভোটের আগে হাওড়ার ডুমুরজলার মাঠে অমিত শাহর কথা শুনে চাঙ্গা হবেন দলের কর্মীরা। এমনটাই আশা ছিল বিজেপি রাজ্য নেতৃত্বের।
২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর ধর্মতলার সভায় আমি অমিত শাহ বলে হুঙ্কার দিয়েছিলেন। ১৪ মাস পর বক্তৃতায় সেই ঝাঁঝ উধাও। বিরোধীদের অভিযোগ, ঘাসফুল আর পদ্মফুলের বোঝাপড়ার এটাই সবচেয়ে বড় প্রমাণ।