নিজস্ব প্রতিবেদন: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরোধিতায় শুরু থেকে উত্তাল হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। দিল্লির ভোটপর্ব মেটার পর সিএএ নিয়ে বোঝাতে রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ। এর আগে ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের পর ও কলকাতায় এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আগামী ১ মার্চ তিনি ফের শহরে আসছেন। বিজেপির জাতীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা সোমবার জানিয়েছিলেন, বাংলা সফরে আসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একুশের বিধানসভা ভোট আসতে আর বেশি দেরি নেই। তার আগে সেমিফাইনাল পুরভোট। বিজেপির লক্ষ্য়, পুরভোটেই শাসক দলকে চ্যালেঞ্জ ছোড়া। দিল্লির হার থেকে শিক্ষা নিয়ে তৃণমূলস্তরে সংগঠন মজবুত করার নির্দেশ দিয়েছেন শাহ। বাংলার বিজেপি নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে, প্রতিটি বুথের কর্মীদের ছবি-সহ তালিকা পাঠাতে হবে। কমিটি ঠিক কিনা তা যাচাই করবে নেতৃত্ব। এর পাশাপাশি দলকে থাকতে হবে লড়াইয়ের ময়দানে। প্রতিটি বুথ কমিটিতে সামিল করতে হবে সমাজের সব অংশের মানুষকে। যুব ও মহিলাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। বুথ কমিটির কাজকর্ম দেখতে হবে রাজ্য নেতাদের। কলকাতায় বসে নয়, বরং পৌঁছে যেতে হবে সংশ্লিষ্ট এলাকায়। বুথে রাতও কাটাতে হবে। শাসক দলের চোখে চোখ রাখতে পারে, এমন 'দমদার' কর্মী দরকার। তাঁরাই বুথে বুথে দলের ভোট নিশ্চিত করবেন। ১০ মার্চের মধ্যে শেষ করতে হবে গোটা প্রক্রিয়া।            


নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও নাগরিকপঞ্জির বিরোধিতায় সরব হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মিটিং-মিছিল করেছেন। কলকাতা-সহ জেলায় জেলায় সিএএ ও এনআরসি-র বিরোধিতায় সুর চড়িয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। তার পাল্টা কলকাতায় নাগরকিত্ব সংশোধনী আইনের সমর্থনে অভিনন্দনযাত্রা করেছে বিজেপি। অভিনন্দনযাত্রায় সামিল হয়েছিলেন বর্তমানে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এরপর জেলায় জেলায় সিএএ-র সমর্থনে সভা-সমাবেশ করেছে গেরুয়া শিবির। 


আরও পড়ুন- গোলি মারো, ভারত-পাকিস্তান বলা উচিত হয়নি, দিল্লিতে গোহারা হয়ে বোধোদয় অমিতের