নিজস্ব প্রতিবেদন: জোড়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে রবিবার রাত থেকে এক নাগাড়ে বৃষ্টি। ভাসছে কলকাতা। নিম্নচাপের কারণে অতিবৃষ্টির ফলে বেশ কয়েকটি জেলাও জলমগ্ন। ইতিমধ্যে ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম খুলেছে প্রশাসন। তবে চিন্তা বাড়াচ্ছে আবহাওয়া দফতরের একটি খবর। যা ইতিমধ্যে পৌঁছে গিয়েছে রাজ্যের প্রশাসনিক ভবন নবান্নে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী সেই খবর?


আবহাওয়া অফিস থেকে নবান্নকে জানানো হয়েছে, আরও তিনটি নিম্নচাপ তৈরি হচ্ছে। যার জেরে আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে বৃষ্টি। সূত্রের খবর, এরপরই নবান্নে তৎপরতা বেড়েছে। জেলাগুলোকে সতর্ক করা হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য প্রত্যেক জেলাশাসককে আপৎকালীন ফান্ড পাঠানো হয়েছে। ৫৭৭টি ত্রাণ শিবির চলছে। যেখানে ৮০ হাজারের বেশি মানুষ রয়েছেন। বিপদ হতে পারে এমন জায়গা থেকে ইতিমধ্যে ১ লক্ষ ৪১ হাজার মানুষকে সরিয়েছে প্রশাসন।


আরও পড়ুন: Sukanta Majumder: ‘বাবুলদা থাকলে ভালো হত, পশ্চিমবঙ্গ এক ও অটুট’ Zee ২৪ ঘণ্টায় Exclusive রাজ্য BJP-র নয়া সভাপতি


নবান্নে ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোল রুমও খুলেছে প্রশাসন। ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বর, এক সপ্তাহে জলে ডুবে, দেওয়াল ধসে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬ জন দেওয়াল চাপা পড়ে এবং ৮ জন জলে ডুবে মারা গিয়েছেন। সোমবার কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা এবং নদিয়ায় ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হয়েছে। ভারি বৃষ্টি হতে পারে ২ মেদিনীপুর, ২ বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়াতে। মৎস্যজীবীদের আগামী ২৪ ঘণ্টা সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে


আরও পড়ুন: Hilsa: পশ্চিমবঙ্গকে হাসিনা সরকারের পুজো উপহার, রাজ্যে আসছে ২০৮০ মেট্রিক টন ইলিশ


হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, ঘূর্ণাবর্ত ধীরে ধীরে পশ্চিম দিকে সরবে। ফলে মঙ্গলবার থেকে কলকাতা-সহ পূর্বদিকের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে পারে। কিন্তু বৃষ্টি বাড়বে পশ্চিমের জেলা যেমন বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরে।