নিজস্ব প্রতিবেদন:  মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন বড় ছেলে রাঘিব। তার জন্য তাঁকে দুবার নেশামুক্তি কেন্দ্রেও পাঠানো হয়েছিল। জেরায় পুলিসকে জানিয়েছেন রাঘিব। উঠে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



ইতিমধ্যেই জাগুয়ারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত রাঘিবকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। এই ঘটনায় এক ছাত্র ও রাঘিবের এক বন্ধুকেও জেরা করেছে হোমিসাইড শাখার তদন্তকারীরা। রাঘিবের ওই বন্ধু সল্টলেকে থাকেন। দুর্ঘটনার আগে রাঘিবের গতিবিধি সম্পর্কে জানতেই তাঁকে জেরা করেন তদন্তকারীরা। দুর্ঘটনার ঠিক আগেই রাঘিব কোথায়, কাদের সঙ্গে ছিলেন, কী করেছিলেন, তা জানার চেষ্টা করছেন তাঁরা।


রাঘিবের ওই বন্ধুর কথাতেও উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ওই যুবক পুলিসকে জানিয়েছে, দুর্ঘটনার সময়ে রাঘিব নেশাগ্রস্ত ছিল। ওই অবস্থাতেই গাড়ি চালিয়েছিলেন তিনি। মল্লিকবাজারে তাঁর বন্ধুকে নামিয়ে দেওয়ার কথা ছিল রাঘিবের। কিন্তু তার আগেই দুর্ঘটনাটি ঘটে। পুলিস রাঘিবের বন্ধুর বয়ান খতিয়ে দেখছে। আরও একবার দুর্ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


টালিগঞ্জে পুলিস আবাসনের ছাদ থেকে উদ্ধার যুবকের রক্তাক্ত দেহ, দানা বাঁধছে রহস্য


প্রসঙ্গত, জাগুয়ারকাণ্ডে শর্তসাপেক্ষে জামিন দেওয়া হয়েছে আরসালান পারভেজ। জামিন দেওয়া হয়েছে তাঁর মামা মহম্মদ হামজাকেও।


তবে আরসালানকে পুলিসের কাছে জমা রাখতে হবে তাঁর পাসপোর্ট। আইও-র কাছে সপ্তাহে একবার করে হাজিরাও দিতে হবে তাঁকে।


এবার পারভেজ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করতে চলেছে পুলিস। তদন্তে অসহযোগিতা, পুলিসকে ভুল পথে চালিত করা, মূল অভিযুক্তকে আশ্রয় দিয়ে, তাকে আড়াল করা ও পালাতে সাহায্য করা এমনকি মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে আনতে চলেছে পুলিস।