ওয়েব ডেস্ক: বর্ষায় ঘর ভিজে স্যাঁতস্যাঁতে। আলোর বড়ই অভাব। জলথইথই মেঝেতেই চলে পড়াশুনা। সল্টলেক সেক্টর ফাইভে মানসিক প্রতিবন্ধীদের স্কুল বোধিপীঠের অবস্থা এমনটাই সঙ্গীন । পরিকাঠামোর অভাবে ধুঁকছে পঁচিশ বছরের সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এই স্কুল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লোনাধরা দেওয়ালেতে মাঝে মাঝে ধসে গেছে বালি, মাঝে মাঝে স্যাঁতস্যাতে দাগ।  এই নিয়েই বেঁচে আছে সল্টলেক সেক্টর ফাইভের মানসিক প্রতিবন্ধীদের এই স্কুল। স্কুলের নাম বোধিপীঠ। একানব্বই সালে স্কুল শুরু। নয়নয় করে গড়িয়ে গেছে প্রায় ছাব্বিশটা বছর।  তবুও কেউ কথা রাখেনি। স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা বিয়াল্লিশ। শিক্ষকের সংখ্যা সাত। ঘরে একটি মাত্র টিউব লাইট ও একটি ফ্যান। অন্ধকার ঘরেই চলে লেখাপড়া।  সরকারি অনুদান প্রাপ্ত হলেও অভাব অভিযোগ বিস্তর।


দূরদূরান্ত থেকে  অভাবী পরিবারের সন্তানরা এখানে আসে। বর্ষায় জল ঢুকে মেঝে থইথই। বৃষ্টির জল গায়ে মেখেই চলে পড়াশুনা, খেলাধুলা। অফিস ঘরের অবস্থাও তথৈবচ। ছাদ বেয়ে চুঁইয়ে পড়া জল ধরতে অফিসের টেবিলে বসানো হয়েছে বালতি। হাজারো প্রতিকূলতা নিয়েই এগিয়ে চলেছে বোধিপীঠ। পরিকাঠামোর উন্নয়নে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। সুদিনের আশায় দিন গুনছে অভাবী স্কুল।


রথের মেজাজে রাজ্য, মায়াপুর থেকে মাহেশ