ওয়েব ডেস্ক: বাগুইআটির বেওয়াচ বারের মালিকের বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে মিলল পুলিস লেখা বোর্ড। এর জেরে আরও জোরালো হল উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তার সঙ্গে ধৃত বিল্ডার আজমল সিদ্দিকির যোগসাজশের তত্ত্ব। এই পুলিসকর্তার হদিশ পেতে তদন্তে নেমেছে বাগুইআটি থানার পুলিস। পানশালার আড়ালে দেহব্যবসা। নারী পাচারের অভিযোগ। নামী বিল্ডার আজমল সিদ্দিকির সঙ্গে প্রভাবশালীদের ওঠাবসা। এক উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তার সঙ্গে যোগসাজশ। বারবার হাত ফসকে বেরিয়ে যাওয়া। তবে পালিয়েও রেহাই মেলেনি। জালে পড়তে হয়েছে। চলতি মাসের গোড়ায় কেষ্টপুরে ভিনরাজ্যের পাঁচ তরুণীকে উদ্ধারের পর সরাসরি নাম জড়ায় আজমলের। তারপরেই গ্রেফতার। তাঁকে জেরা করে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবার সল্টলেকে তাঁর বাড়িতে হানা দিয়েছে বাগুইআটি থানার পুলিস। উদ্ধার হয়েছে পুলিস লেখা একটি বোর্ড।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন আমাদের চোখ, কিডনি, রক্ত, চামড়ার খোলা বাজারে দাম জানুন


অভিযোগ ছিল, এক উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তা আজমল সিদ্দিকির গাড়ি ব্যবহার করতেন। তাঁরই মদতে কুকর্ম করে পার পেয়ে যেতেন আজমল। এবার যোগসাজশের সেই তত্ত্ব আরও জোরালো হল। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বাগুইআটি থানার পুলিস। শনিবার রাতে তাঁর বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে আরও বেশ কিছু সামগ্রী উদ্ধার করেছে বাগুইআটি থানার পুলিস। উদ্ধার করা হয়েছে সাড়ে আট লক্ষ টাকা, সাতটি ব্যাঙ্কের পাসবই এবং তিনটি পরিচয়পত্র। প্রত্যেকটি পরিচয়পত্রে তথ্যগত গরমিল খুঁজে পেয়েছে পুলিস।পুলিস হেফাজতে থাকা আজমলকে জেরা করে সন্দেহভাজন উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তার হদিশ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা।


আরও পড়ুন  শ্রিয়া শরনকে 'স্মরণ'