অয়ন ঘোষাল: ১৯ জুলাই থেকে টানা বন্ধ। এদিকে নতুন করে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ঘোরতর অনিশ্চয়তায় ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা। কলকাতা-ঢাকা এবং কলকাতা-খুলনা বন্ধন এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ থেকেই বন্ধ। তারই মধ্যে বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের অপসারণ এবং সামরিক বাহিনীর শাসন ক্ষমতা দখল। ফলে ঘোরতর অনিশ্চিত ইন্দো-বাংলা রেল পরিষেবা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, Mamata Banerjee: 'এমন কিছু লিখবেন না বা বলবেন না যাতে বাংলা বা ভারতের শান্তি নষ্ট হয়'


ওপার বাংলা থেকে রেক ফেরত না এলে এপার বাংলা থেকে পরিষেবা সচল রাখা সম্ভব নয়। রেকগুলি জুলাই মাসে সীমান্ত পেরিয়ে গিয়েছিল। এখনও ফেরত আসেনি। বাংলাদেশ রেল দফতরের পক্ষ থেকে প্রতি ৪৮ ঘণ্টায় পূর্ব রেলের কাছে বার্তা আসছে। আপাতত সেই বার্তায় ৭ অগাষ্ট পর্যন্ত মৈত্রী এবং বন্ধন এক্সপ্রেস পরিষেবা বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। পূর্ব রেলের আশা দুই দেশের রেল কর্তারা সাধারণ যাত্রী, বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া এবং এই দেশে চিকিৎসা করাতে আসা অগণিত রোগী এবং তাদের পরিবারের সুবিধার কথা বিবেচনা করে ট্রেন চালুর ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবেন। 


বিক্ষোভের জেরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখেছে ভারতীয় রেল। এমনকী, বন্ধ বাস পরিষেবাও।  ভারতগামী প্রায় শ'তিনেক পণ্যবাহী ট্রাক আটকে পড়েছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তবে রেল, সড়কের পর আকাশ পথেও বিচ্ছিন্ন ভারত ও বাংলাদেশ। ঢাকায় পরিষেবা  অনির্দিষ্টকালের জন্য় বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল এয়ার ইন্ডিয়া। সংস্থার  তরফে  এক  বিবৃতিতে জানানো হল, 'পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। যাত্রী ও ক্রু-দের নিরাপত্তাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ'।



আরও পড়ুন, WB Assembly: বিধানসভায় নজিরবিহীন ঐক্য, তৃণমূলের বঙ্গবঙ্গ বিরোধী প্রস্তাবে সমর্থন বিজেপিরও!


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)