নিজস্ব প্রতিবেদন:  মনের জোর থাকলে প্রতিকূলতাকে হেলায় ওড়ানো যায়। প্রমাণ করেছেন সত্যরূপ সিদ্ধান্ত। হাঁপানির মত রোগকে হেলায় হারিয়ে শিখর জয় ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দুর্গমকে জয় করার অদম্য নেশা। অ্যাডভেঞ্চারের হাতছানির সামনে কোনও বাধাই যেন বাধা নয়। তা প্রমাণ করেছেন সত্যরূপ সিদ্ধান্ত।  হাঁপানির মত অসুখকে দাবিয়ে রেখে  বিশ্বের উচ্চতম শৃঙ্গগুলি দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন বাঙালি পর্বতারোহী।


হাঁপানি হারিয়ে বিশ্বজয়


অ্যাজমার মত রোগ। ছোট্ট সত্যরূপকে নিয়ে একসময় রীতিমত চিন্তায় ছিলেন বাবা-মা। শেষ পর্যন্ত পেশায় চিকিত্‍সক বাবা ঠিক করেন ছেলেকে সাঁতার শেখাবেন। মায়ের হাত ধরে চার বছরের সত্যরূপ পৌছে যান বহরমপুর সুইমিং ক্লাবে। সেখানেই শুরু হয় প্রশিক্ষণ। হাঁপানি সারাতে সাঁতারের সুফলের কথা মানছেন বিশেষজ্ঞ চিকিত্‍সকরাও।


আরও পড়ুন: আগ্নেয়গিরির সপ্তশিখর জয় সত্যরূপের


হাঁপানির সমস্যা কমে যায়। সুইমিং পুলের বেড়া ডিঙিয়ে সত্যরূপের সামনে তখন  পাহাড়ের হাতছানি। দুর্গম পথ,  উচ্চতা, অক্সিজেনের অভাব কোনটাই সত্যরূপের সামনে বাধা হয়ে ওঠেনি। তার জন্য ছেলে মনের জোরকেই কৃতিত্ব দিচ্ছেন গর্বিত বাবা।


সত্যরূপ সত্যিই একটি উদাহরণ। যাবতীয় প্রতিকূলতাকে হারিয়ে জয় কী করে হাতে মুঠোয় আনা যায়, তা দেখিয়ে দিয়েছেন এই বাঙালি যুবক।