কলকাতা: যাত্রী প্রত্যাখ্যান, দুর্ব্যবহারের পর এবার প্রতারণা। শহরে ট্যাক্সি দৌরাত্ম্যের তালিকায় নতুন সংযোজন। খোদ ট্যাক্সি সংগঠনের নেতাই দু-দুজন ট্যাক্সি চালকের প্রতারণার শিকার হলেন। পার্ক সার্কাসে নিজের বাড়ি থেকে শরত বসু রোডে কর্মস্থলে যাওয়ার সময় শুক্রবার দুপুরে  ট্যাক্সিতে ওঠেন বেঙ্গল ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বিমল গুহ। মিটারে সাতষট্টি টাকা হলে, ট্যাক্সি চালকের থেকে ভাড়ার রসিদ চেয়েও পাননি বিমলবাবু। সন্ধে নাগাদ ফেরার পথে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথমে ভাড়ার রসিদ দিতে অস্বীকার, পরে পুলিসের ভয় দেখালে যে রসিদ দেন চালক, তাতে নেই ট্যাক্সির নম্বর বা হেল্পলাইন নম্বর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিটারে কারচুপি রুখতে এবং খোওয়া যাওয়া জিনিস ফেরত পেতে ট্যাক্সিতে দুহাজার তেরো সালের পয়লা সেপ্টেম্বর থেকে প্রিন্টেড রসিদ বাধ্যতামূলক করা হয়।  অভিযোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রসিদ পান না যাত্রীরা। অনেক সময় রসিদে ট্যাক্সির নম্বরও ভুল থাকে। ট্যাক্সি সংগঠনের নেতার অভিজ্ঞতা থেকেই পরিষ্কার, নিয়ম থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন ট্যাক্সির চালকরা।  শনিবার বেনিয়াপুকুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বিমল গুহ।