নিজস্ব প্রতিবেদন: জেএনইউ হামলার তীব্র নিন্দা করলেন। কিন্তু এই হামলা আহ্বান করা হয়েছিল বলে তোপ দাগলেন। রবিবারের ‘রক্তাক্ত জেএনইউ’ নিয়ে এভাবেই ব্য়াখ্যা করলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা। তাঁর মন্তব্য, “শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে মাত্র ৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী গন্ডগোল বাধাচ্ছে, যার জন্য অসুবিধা পড়ছে ৯৫ শতাংশ পড়ুয়া। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনীতির জায়গা নয়। রাজনীতি করতে হলে বাইরে করুন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রবিবার জেএনইউ-তে হামলা চালায় মুখোশধারী বেশ কিছু দুষ্কৃতী। হামলার পিছনে আরএসএস-এর শাখা এবিভিপি-র হাত রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। তৃণমূল নেতা ববি হাকিমের অভিযোগ, জেএনইউ-তে পৈশাচিক ঘটনা ঘটেছে। এবিভিপিকেই দায়ী করেন তিনি। রাহুল সিনহা পাল্টা তোপ, ববি কি জ্যোতিষী! মুখোশের আড়ালে কারা ছিল চিনতে পেরে গেলেন। আমি যদি বলি ববির লোক করেছিল...।



আরও পড়ুন- মার খাওয়ার জন্য নয়, ফ্যাসিস্টদের মেরে চামড়া গুটিয়ে দেওয়ার জন্য কমিউনিস্টরা বিখ্যাত: শতরূপ


এরপরই বামপন্থীদেরকেও একহাত নিতে দেখা গিয়েছে রাহুল সিনহাকে। আজ রাজ্য বিজেপির কার্যলয়ের সামনে বামসংগঠনগুলি বিক্ষোভ দেখানো শুরু করে। পোড়ানো হয় বিজেপির পতাকা। এ ঘটনায় রাহুল কার্যত ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, কমিউনিস্ট ভারতের বীজ নয়। বিদেশ থাকা আসা বীজ, যা ভারতের বুকে হাহাকার সৃষ্টি করেছে। বিদেশের দালাল বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।  জেএনইউ-তে দুষ্কৃতীদের হামলায় রক্তাক্ত হয়েছেন জেএনইউ-র ছাত্র সংসদ সভানেত্রী ঐশী ঘোষ-সহ একাধিক বামপন্থী পড়ুয়ারা। এ ঘটনায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বামপন্থী সংগঠনগুলি। এমন আবহে কমিউনিস্ট নিয়ে রাহুলের মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধীরা।