নিজস্ব প্রতিবেদন: টার্গেট ২০০। সেই লক্ষ্য হাসিল করতে সর্বস্ব নিয়ে ঝাঁপাতে চলেছে বিজেপি। বাংলা জয়ই এখন স্বপ্ন মোদী-শাহদের। রাজ্যে মেগা শোয়ের পরিকল্পনা করেছে তারা। আসতে চলেছেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ভোটের আগে সভার পর সভা করবেন নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ।    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শ্যামাপ্রসাদের মুখোপাধ্যায়ের রাজ্য়ে প্রথমবার জয়ের ইঙ্গিত পেয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে গেরুয়া শিবির। চলতি মাসের শুরুতে রাজ্যে দু'দিনের সফরে এসে অমিত শাহ আগামী বিধানসভা ভোটে ২০০টি আসনের লক্ষ্য বেঁধে দিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, গতবার লোকসভা ভোটে ২২ বলেছিলেন, দল পেয়েছে ১৮। তবে এবার ২০০ পার করে যাবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যে পৌঁছতে সর্বশক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে বিজেপি। ৬ হাজার স্কোয়ার ফুটের ৪ তলা ওয়ার রুম হচ্ছে রাজ্যে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে ঝড় তুলবেন কেন্দ্রীয় সহ-পর্যবেক্ষক তথা আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। রাজ্যের জেলাগুলিকে ৫টি জোনে ভাগ করেছে বিজেপি। প্রত্যেকটি জোনকে নিয়ে ১৮,১৯ ও ২০ নভেম্বর বৈঠক। ওই বৈঠকের রিপোর্ট পাঠানো হবে নাড্ডা-শাহের কাছে। চলতি মাসেই ফের রাজ্যে আসতে পারেন তাঁরা।  


লোকসভা ভোটের প্রচারে ১৮-র কাছাকাছি সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। এবারও 'ব্র্যান্ড মোদী'র জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা বিজেপির। সেজন্য লোকসভার থেকে বেশি সভা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে পাল্লা দেবেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরাও আসবেন রাজ্যে। সভার পাশাপাশি সাংগঠনিক দায়িত্বও সামলাবেন তাঁরা। বিজেপির লক্ষ্য, প্রচারে এমন ঝড় তোলা, যাতে কেউ দাঁড়াতেই না পারে। সভার পর সভা, সোশ্যাল মিডিয়াতে মমতা সরকারের নানা দিক তুলে সমালোচনা- একেবারে নিঁখুত কৌশলে বাজিমাত।


আরও পড়ুন- আরও একটা বিজেপিশাসিত রাজ্যে আসছে লভ জিহাদ বিরোধী আইন, সাজা ৫ বছরের জেল