নিজস্ব প্রতিবেদন: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্যের পর থেকে গোঁসাঘরে শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। কয়েক দিন ধরে বেসুরো বাজছেন বনগাঁর সাংসদ। সোমবার বাইপাসের ধারে একটি হোটেলে শান্তনুকে ডেকে পাঠায় বিজেপি। সেখানে তাঁকে সতর্ক করে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিএএ নিয়ে শান্তনু ঠাকুরের মন্তব্যে অস্বস্তি বেড়েছে রাজ্য বিজেপির (West Bengal BJP)। বাইপাসের ধারে একটি পাঁচতারা হোটেলে চলছে বিধানসভা ভোটে রাজ্য বিজেপির রণনীতি নির্ধারণের বৈঠক। ওই বৈঠকের মাঝে উপস্থিত হন শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। তাঁর কাছে বিষয়টি জানতে চান দিলীপ ঘোষ। সূত্রের খবর, শান্তনু দাবি করেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করেছে সংবাদমাধ্যম। তখন তাঁকে বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে স্পষ্ট করে দেওয়ার বার্তা দেয় দল। এর পাশাপাশি শান্তনুকে সতর্ক করে দেন দিলীপ ঘোষ। পরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন,'শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে কোনও মতবিরোধ নেই। উনি নিজেও বলেছেন, সিএএ বিজেপি এনেছে। বিজেপিই লাগু করবে। বাকিরা পারবে না।'                 


বোলপুরে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছিলেন,'করোনা পরিস্থিতি কাটলে সিএএ চালু হবে।' তারপরই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভপ্রকাশ করে শান্তনু ঠাকুর বলেন,'সিএএ কবে চালু হবে? সিএএ নিয়ে যদি হিংসা ছড়ালে আমাদের প্রতিরোধের ক্ষমতা রয়েছে। একাত্তর সালের পর যাঁরা ভারতে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া মতুয়া মহাসংঘের কর্তব্য।' শান্তনুকে তৃণমূলে আসার আহ্বান করেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এ দিন বিজেপি সাংসদ জানিয়ে দেন,'আগে ওরা বলুক সিএএ সমর্থন করছে।'    


আরও পড়ুন- বাংলায় ফল-সবজি-মাছের ঘাটতি নেই, দেশের বাজারে ফসল পাঠানোই সমস্যার: PM Modi