নিজস্ব প্রতিবেদন:  বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের প্রশিক্ষণ হয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুরের লালগড়ে।  এখানেই হয়েছিল আইইডি প্রশিক্ষণ।  বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের মূল চক্রী ধৃত জেএমবি জঙ্গি আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারীদের হাতে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জেরায় জানা গিয়েছে, জেএমবি জঙ্গি আরিফকে প্রশিক্ষিত করেছিল সালাউদ্দিন। সে জেএমবি  কমান্ডার চিফ। বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের আগে ৪বার মোহড়া হয়েছিল। বিস্ফোরণের ব্লু প্রিন্ট তৈরি হয়েছিল বেঙ্গালুরু ও জাহানাবাদে।  ‘অপারেশন’-এর পর চার জায়গায় গা ঢাকা দিয়েছিল মূল চক্রী। তার সঙ্গে আত্মগোপন করেছিল আমির, ওমর ও আতাউরও।


আরও পড়ুন: বেআইনি সম্পত্তি রয়েছে তৃণমূলের ২৫ মন্ত্রী-বিধায়কের, আয়কর দফতরে অভিযোগ সুজনের


প্রসঙ্গত,  ২ দিন আগেই  বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের অন্যতম মূল পান্ডা আরিফুল ইসলাম (২২) ওরফে আরিফকে পাকড়াও করে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স।  আরিফ অসমের বাসিন্দা।  শনিবার ভোরে বাবুঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।


গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের একটি দল বাবুঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে আরিফুলকে গ্রেফতার করে। কয়েকদিন আগে শিয়ালদহে জেএমবি জঙ্গি মণিরুল ইসলাম এসটিএফের জালে ধরা পড়েছে। তাকে জেরা করে আরিফুলের বিষয়ে তথ্য পান কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দারা।


মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচারের বদলা নিতেই  ২০১৩ সালে বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণ ঘটনা হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল চতুর্দশ তিব্বতি ধর্মগুরু দলাই লামা। বিস্ফোরক এসেছিল মুর্শিদাবাদ থেকে। আরিফুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এমনই তথ্য জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা।