নিজস্ব প্রতিবেদন: ক্যালেন্ডারে শেষবার তারিখ বদল হয়েছিল ৩১ অগাস্ট। ওইদিনই শেষবার লেখা হয়েছিল গিনি সোনার দাম। দিনটা ৩১ অগাস্ট। তারপর কেটে গিয়েছে পাক্কা ১৩ দিন। বউবাজারে ভয়াবহ বিপর্যয়ের পর সোনার কারিগর এবং স্বর্ণকার দের একটা বড় অংশ এখন কর্মহীন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাইরে কিছু দোকান এরই মধ্যে নিয়মিত খুলছে ঠিকই কিন্তু তাতেও রোজগার নেই কিছুই। দোকানে সেই পুরনো স্টকই। নতুন করে সোনার গয়নায় হল মার্ক বসছে না। যারা হলমার্ক বসানোর কাজ করেন, তাঁদের কর্মক্ষেত্র চাপা পড়েছে  ৯২ নম্বর স্যাকরা পাড়া লেনের ধংসস্তূপের নীচে। 


হলমার্ক কারিগরদের দিন চলে দৈনিক মজুরিতে। একেকটি গয়নায় হলমার্ক বসাতে কম বেশি সময় লাগে প্রায় ৬/৭ দিন। তারপরই  কারিগররা একসঙ্গে সম্পূর্ণ কাজের মজুরি পান। আপাতত হলমার্ক বসানোর কাজ বন্ধ। কাঁচামালও চাপা পড়েছে ধংসস্তূপ। এখনও বিদ্যুৎ সংযোগ মেলেনি বেশিরভাগ দোকানেই। এখন শুধু দিন গোনার পালা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে ঠিক কত সময় লাগবে জানা নেই কারোরই।


আরও পড়ুন: বউবাজারের ক্ষতিপূরণ! ঠগ রুখতে মুচলেকায় সই করাচ্ছে KMRCL


একই ছাদের তলায় মালিক, শ্রমিক, পাইকার, কর্মচারি বসে রয়েছেন গায়ে গায়ে লেগেই। বউবাজার বিপর্যয় বিত্তের ভেদাভেদ ঘুচিয়েছে ঠিকই তবে অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে বহুগুন।