পিয়ালী মিত্র: পারিবারিক বচসার জের? ওয়াটগঞ্জকাণ্ডে মৃতের দেওর গ্রেফতার করল। এখনও বেপাত্তা স্বামী। রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে ক্রমশই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:   Sandeshkhali: সবথেকে সুরক্ষিত পশ্চিমবঙ্গে একজন মহিলারও ধর্ষণের অভিযোগ সত্যি হলে দুর্ভাগ্যজনক: প্রধান বিচারপতি


পুলিস সূত্রে খবর, মৃতের নাম দুর্গা সরখেল। খিদিরপুরে ওয়াটগঞ্জ থানার এলাকারই হেমন্ত চন্দ্র স্ট্রিটে বাড়ি হয়েছিল তাঁর। স্বামী, শাশুড়ি, ননদ এবং দেওরের সঙ্গে থাকতেন বত্রিশের ওই মহিলা। স্বামী নেশাগ্রস্ত ছিলেন। রিহ্যাবে পাঠানো হয়েছিল তাঁকে। বাড়ি ফেরেন সোমবার।


এদিকে মঙ্গলবার ওয়াটগঞ্জের একটি পরিত্য়ক্ত বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় এক মহিলার ধড়হীন মাথা ও হাত! কালো প্লাস্টিকে মোড়ানো কয়েকটি ব্যাগ ছিল দেহাংশ। দুর্গন্ধ বেরোচ্ছিল। সন্দেহ হওয়ায় থানা খবর দিয়েছিলেন এলাকারই কয়েকজন। এরপর গতকাল, বুধবার মৃত মহিলার শনাক্ত করেন তাঁর দুই বোন। 


ময়নাতদন্তে রিপোর্টে উল্লেখ, প্রথম ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে খুন করা হয় দুর্গাকে। তারপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে টুকরো টুকরো করা হয় দেহ এবং ঘটনাটি ঘটে  দেহ উদ্ধারের ১৮ থেকে ২০ ঘণ্টাকে আগে! মৃত দেওর নীলাঞ্জন সরখেলকে আটক করেছিল পুলিস। খুনের অভিযোগে এবার গ্রেফতার করা হল তাঁকে। 



তদন্তে জানা গিয়েছে, সোমবার কোনও কারণে দুর্গার বচসা হয় নীলাঞ্জনের। এরপরই খুন হতে হয় ওই মহিলাকে। শুধু তাই নয়, দেহ অন্তত ৯ টুকরো করে প্রমাণ লোপাটের ছক কষেছিল অভিযুক্ত। কিন্তু কী কারণে বচসা? দেহের  বাকি অংশ-ইবা কোথায়? উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা।


আরও পড়ুন:  Bengali New Year: হারিয়ে যাওয়া বাঙ্গালিয়ানার স্বাদ পেতে চান? সমাধান মিলবে এখানেই...


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)