নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা আবহ কার্যত কেটে গিয়েছে। ফের ক্লাসরুমে ফিরেছে পড়ুয়ারা। পঠনপাঠন চলছে পুরোদমে। তাহলে বেসরকারি স্কুলে (Private School) কেন ২০ শতাংশ ফি মকুব করা হবে? হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ১ মার্চ থেকেই পুরো বেতন (Tuition Fee) চাইতে পারবে স্কুলগুলি। এমনকী, অভিভাবকদের বকেয়া ফি-র পঞ্চাশ শতাংশ মিটিয়ে দেওয়ার সময়সীমাও বেঁধে দিল আদালত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনা আবহে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল স্কুল। তখন পঠনপাঠন চলছিল ভার্চুয়ালি। বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলের সামনে ফি কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন অভিভাবকরা। কেন? তাঁদের অভিযোগ ছিল, স্কুল বন্ধ থাকলে বেতনে কোনও কাটছাঁট করেনি কর্তৃপক্ষ। অথচ পঠনপাঠন চলছে অনলাইনে। মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে রাজ্যের সমস্ত বেসরকারি স্কুলকে ফি ২০ শতাংশ কমানোর নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন। এমনকী, করোনা আবহে অনলাইনে পঠনপাঠন চললেও,  বাসভাড়া, কম্পিউটার, ল্যাব ইত্যাদি নন-অ্যাকাডেমিক ফিও মকুব করে দেওয়া হয়। 


আরও পড়ুন:  আগামী সপ্তাহ থেকে কলকাতা ও শহরতলিতে কমছে বাস-ট্যাক্সি! বাড়তে পারে সংকট


তাহলে? এখন আর আগের মতো পরিস্থিতি নেই। সরস্বতী পুজোর আগেই অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য স্কুল খুলে দিয়েছিল রাজ্য সরকার। আর পঞ্চম থেকে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত চলছিল 'পাড়ায় শিক্ষালয়'। দিন কয়েক আগে আবার খুলে গিয়েছে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক স্কুলও। ২০ শতাংশ ফি মকুবের নির্দেশ প্রত্যাহারের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বেসরকারি স্কুলগুলি। সেই আর্জি মঞ্জুর করল বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)