দেবারতি ঘোষ: একটিতে 'দুর্নীতির মূল মানেই তৃণমূল', আর অন্যটিতে 'সনাতন বিরোধী তৃণমূল' স্লোগান ছিল। বিজেপির জোড়া নির্বাচনী বিজ্ঞাপনে এবার অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। যতদিন না পরবর্তী নির্দেশ দিচ্ছে আদালত, ততদিন ওই বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না কোনও সাংবাদমাধ্যমে। কমিশনের ভূমিকার সমালোচনা করলেন বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  Mamata Banerjee| Kartik Maharaj: 'তৃণমূলের এজেন্টকে বসতে দেবে না, ভোটের আগে দাঙ্গা করিয়ে দেবে, ছেড়ে দেব!', কাকে নিশানা মমতার?


ঘটনাটি ঠিক কী? স্রেফ মিটিং-মিছিল নয়, ভোটের প্রচারে এখন সংবাদমাধ্যম ও সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপনও দেয় রাজনৈতিক দলগুলি। বিজেপির দুটি বিজ্ঞাপনে আপত্তি জানিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল তৃণমূল। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে শোকজ করা হয়েছে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে। আগামিকাল, মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে সুকান্তকে শোকজের জবাব দিতে বলেছে কমিশন।


তৃণমূলের অভিযোগ, প্রথমে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। নির্বাচনী বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছে রাজ্য়ের শাসকদল। আজ, সোমবার মামলাটির শুনানি হয় বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের বেঞ্চে। হাইকোর্ট বলেছে, কমিশনের যে পদক্ষেপ করার ছিল, সেই পদক্ষেপ করা হয়নি। নির্বাচনী বিধি না মেনে, অসম্মানজনক বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল।


তৃণমূলের অভিযোগ, বিজ্ঞাপনে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যেভাবে 'সনাতন বিরোধী' বলে তুলে ধরা হচ্ছে, তা নিয়মবিরুদ্ধ। শুধু তাই নয়, রাজ্য সরকারকে 'দুর্নীতিগ্রস্ত' বলে দাবি করা হচ্ছে, যা বিভ্রান্তিকর, বেঠিক ও অবমাননামূলক।


আরও পড়ুন:  Goghat: বাড়িতে বিভিন্ন দলের পোস্টার, ভাঙচুরের হুমকি, ছুটে এল ক্যুইক রেসপন্স টিম



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)