ওয়েব ডেস্ক: ক্যাশ লেস হওয়ার পথে এবার বাজারের আলু পটলের দোকানও। দোকানিরা বলছেন এছাড়া  উপায়ই বা কী!  খুচরোর আকালে ব্যবসা লাটে ওঠার দশা। তাই সহজে বেচাকেনা  করতে  এখন E-ওয়ালেট চালু করেছেন তাঁরা। ডিসেম্বরের প্রথম শনিবার। অনেকেরই ছুটির দিন। কিন্তু বাজারে তার ছাপ কই!  শীতের তাজা শাক -সবজি দোকানির ঝুড়ি ছেড়ে আর ব্যাগবন্দি হওয়ার ছবি বড়ই কম। সকাল থেকেই শুনসান যদুবাবুর বাজার। মানিকতলা বাজারের ছবিটাও একই রকম..তবে এই ফাঁকা বাজারেই চমক। E-ওয়ালেটের ব্যবস্থা রেখেছেন এক দোকানি.মূলত কাগজের প্লেট বিক্রি হয় এই দোকানে। সেখানেই চেষ্টা চলছে স্মার্ট হওয়ার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন কেরিয়ারে সবথেকে বেশি সমস্যা হত কোন বোলারকে খেলতে, জানালেন স্বয়ং সচিন


মানিকতলা, বা যদুবাবুর বাজারের থেকে একটুও আলাদা নয় ল্যান্সডাউন বাজারের ছবিটা।তবে এই বাজারেই একটি আলু-পেঁয়াজের  দোকানে ছবিটা এক্কে বারে আলাদা। সেখানে চালু E-ওয়ালেট-পেটিএম। ফলে সমস্যাই নেই। নোট বদলির হাত ধরে বদলাচ্ছে চেনা বাজারও।স্মার্ট হচ্ছে কলকাতা।


আরও পড়ুন  যুবির বিয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এলেন কিনা জাহির খান!