নিজস্ব প্রতিবেদন : গরু পাচার কাণ্ডে (Cattle Smuggling) ২ জন পুলিসকর্মীকে এবার জিজ্ঞাসাবাদ করল CBI। পাচার কাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এই প্রথম রাজ্য পুলিস কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ পুলিসকর্মীই মালদায় কর্মরত। একজন এএসআই পদমর্যাদার। আরেকজন কনস্টেবল। গতকাল এই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উল্লেখ্য, গরু পাচার কাণ্ডে এর আগেই মাস্টারমাইন্ড এনামুল হককে (Enamul Haque) গ্রেফতার করেছে সিবিআই। গ্রেফতার করে বিএসএফ কম্যান্ড্যান্ট সতীশ কুমারকেও। পরে শর্তসাপেক্ষে তার জামিন মঞ্জুর করে আসানসোল সিবিআই আদালত। ব্যক্তিগত ৫ লাখ টাকা বন্ডের বিনিময়ে জামিন মঞ্জুর হয়।


অন্যদিকে কয়লা পাচার কাণ্ডেও (Coal Smuggling) তত্পর CBI। কয়লা পাচার কাণ্ডে ব্যবসায়ী গণেশ বাগোড়িয়াকে (Ganesh Bagoria) আজ তলব করে নোটিস পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। যার জবাবে দুবাই থেকে মেইল করেছেন গণেশ বাগোড়িয়া। মেইল-এ গণেশ বাগোড়িয়া লিখেছেন যে, দুবাইয়ে তিনি চিকিত্সাধীন। তাই সিবিআই-এর কাছে সময় চেয়েছেন তিনি। যদিও তাঁর অনুরোধ মানা হচ্ছে না বলে সিবিআই সূত্রে খবর। কারণ, গণেশ বাগোড়িয়া কোনও মেডিক্যাল নথি জমা দেননি।


প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার কয়লা পাচার কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালা (Lala) ঘনিষ্ঠ গণেশ বাগোড়িয়ার বাঙুর অ্যাভিনিউয়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। পরিবারের অন্য সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। লালার দশ জনের কোর টিমের মধ্যে অন্যতম মুখ হল গণেশ বাগেরিয়া। আয়কর বিভাগের হানার পর দুবাই পালিয়ে যান গণেশ বাগোড়িয়া। তাঁর মাধ্যমে কোনও প্রভাবশালীর কাছে টাকা পৌঁছত কি না, তা খতিয়ে দেখছে CBI। 


আরও পড়ুন, ফের ভাঙন, দল ছাড়ছেন যুব তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি-সহ ১০-১৫ জন কর্মী


'যাঁরা সফল ব্যক্তি, তাঁদের রাজনীতিতে আসা উচিত' সৌরভ জল্পনা উস্কে মন্তব্য দিলীপের