নিজস্ব প্রতিবেদন : নারদ কাণ্ডের তদন্তে বড়সড় অগ্রগতি। ৩ মাসের মধ্যেই জাল গুটিয়ে ফেলতে পারবেন তদন্তকারী অফিসাররা। ৩ মাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে নারদ কাণ্ডের তদন্ত। হাইকোর্টকে জানাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির এজলাসে ছিল নারদ মামলার শুনানি। এদিন শুনানির সময় একটি রিপোর্ট জমা দেয় সিবিআই। মুখবন্ধ খামে সেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়। তবে এদিন রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর আদালতের কাছে আরও কিছুটা সময় চেয়ে নেয় সিবিআই। কারণ তাদের দাবি, এই মামলায় আরও একটি রিপোর্ট জমা পড়বে। আর সেকারণেই আরও কিছুদিন সময় প্রয়োজন। তবে ৩ মাসের মধ্যেই নারদ মামলার তদন্তপ্রক্রিয়া শেষ হবে বলে আদালতকে জানিয়েছে সিবিআই।


আরও পড়ুন, 'শিলচরে নিগ্রহ!' শনি-রবি রাজ্যজুড়ে কালাদিবসের ডাক তৃণমূলের, সপ্তাহান্তে ভোগান্তির আশঙ্কা


উল্লেখ্য, কলকাতায় এসে নারদ মামলার তদন্তের অগ্রগতি চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন সিবিআই-এর স্পেশাল ডিরেক্টর রাকেশ আস্থানা। নারদ তদন্ত সংক্রান্ত কোনও রিপোর্টই আইও রঞ্জিত কুমার দিল্লিতে সিবিআই হেডকোয়ার্টারে পাঠাননি বলে তীব্র ভর্ত্সনা করা হয় তাঁকে। রাকেশ আস্থানা দিল্লি ফিরে যেতেই সরিয়ে দেওয়া হয় নারদকাণ্ডের তদন্তকারী অফিসার অভয় সিংকে। এই অভয় সিং ছিলেন নারদ তদন্তের আইও রঞ্জিত কুমারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।


আরও পড়ুন, 'পরাধীনতার ভয়াবহ অনুভূতি টের পেলাম শিলচরে পা দেওয়া মাত্র'


রাকেশ আস্থানার নির্দেশ মতো এরপর দিল্লিতে নারদ তদন্তের অগ্রগতি, হালহকিকত জানিয়ে রিপোর্ট পাঠান তদন্তকারী অফিসার রঞ্জিত কুমার। সেই রিপোর্টে নারদ কর্তার ম্যাথুর বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়। তথ্য গোপনের অভিযোগ করা হয়। উল্লেখ্য, দুর্নীতির সঙ্গে কতটা জড়িয়ে রাজনীতি? নারদ মামলায় সিবিআই তদন্ত নিয়ে বারবার এই প্রশ্ন উঠেছে। এখন তদন্ত প্রক্রিয়ার শেষেই খোলসা হবে আসল ছবিটা।