অর্নবাংশু নিয়োগী: এসএসসির পর এবার প্রাইমারিতে নিয়োগ নিয়ে রিপোর্ট পেশ করল সিবিআই। সেই রিপোর্টে বলা হচ্ছে, প্রাথমিকে চাকরিও বিক্রি হয়েছে। আর তা হয়েছে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের আড়ালে। আগামিকাল এসএসসির মামলা রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এর মধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টের প্রাথমিকে নিয়োগ নিয়ে রিপোর্ট পেশ করল সিবিআই। সেই রিপোর্ট দেখে বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার বক্তব্য, রাজ্য প্রাইমারি শিক্ষা সংসদের পক্ষে কি সম্ভব কে যোগ্য আর কে অয়োগ্য় তা বেছে নেওয়া? কারণ সিবিআই বলছে, এরাজ্যে বহু টিচার্স ট্রেনিং কলেজ রয়েছে। সেইসব কলেজের আড়ালেই বিক্রি হত চাকরি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-'ঘটনাটি কীভাবে সাজিয়েছিল, একবারও বুঝতে পেরেছিলেন', সন্দেশখালিকাণ্ডে সরব মমতা!


কীভাবে বিক্রি হতো ওই চাকরি? অল বেঙ্গল টিচার্স ট্রেনিং অ্যাচিভার্স অ্যাসোসিয়েশন(ABTTAA)-এর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তাপস মণ্ডল বহু কলেজের মালিক। তিনি আবার নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত কুন্তল ঘোষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে প্রচুর চাকরি বিক্রি করেছেন। সিবিআইয়ের দাবি ওই সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোট ৪ কোটি ১২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা এজেন্ট মারফত বাজার থেকে তুলেছেন।  এর গোটাটাই দুর্নীতি। যেসব প্রার্থী পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে পারেননি তাদের চাকরি বিক্রি করা হয়েছে বিপুল টাকার বিনিময়।


চাকরি বিক্রির দুর্নীতিতে তাপস এবং কুন্তল ঘোষের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে বলে রিপোর্টে দাবি সিবিআইয়ের। এবার ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ড অফ প্রাইমারি এডুকেশনের পক্ষে কি যোগ্য আর অযোগ্যদের আলাদা করা সম্ভব কিনা, রিপোর্ট দেখার পর প্রশ্ন বিচারপতি রাজা শেখর মান্থারের।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)