নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের রাজ্যের সঙ্গে সংঘাতে কেন্দ্র। সরাসরি অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে রাজ্যকে ফের জোড়া চিঠি কেন্দ্রীয় দলের। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে না পুলিস কিংবা রাজ্যের কোনও প্রতিনিধি। এই অভিযোগ তুলে রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাকে চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের প্রধান অজয় ভাল্লার। পুলিস না দিলে সেক্ষেত্রে কি বিএসএফ-কে নিয়ে এলাকা পরিদর্শনে যাবে কেন্দ্রীয় দল? প্রশ্ন তুললেন ভাল্লার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



রাজ্যকে দেওয়া জোড়া চিঠিতে মূলত দুটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে
প্রথম চিঠিতে মূলত কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের নিরাপত্তার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রথমত, এর আগে দেওয়া চারটে চিঠির উত্তর কেন এখনও রাজ্যের তরফে মিলল না
দ্বিতীয়ত, রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা কয়েকদিন আগে সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেছিলেন, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল ইচ্ছা করলে যে কোনও জায়গায় যেতে পারে। মূলত এই বিষয়টিকেই উল্লেখ করে অজয় ভাল্লারের প্রশ্ন, তাহলে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের নিরাপত্তার বিষয়ে কী ভাবছে রাজ্য? কারণ কেন্দ্রীয় দলের সঙ্গে রাজ্যের কোনও প্রতিনিধি থাকছেন না। এমনকি দেওয়া হচ্ছে কোনও পুলিসও।   
তৃতীয়ত, সেক্ষেত্রে কি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল নিরাপত্তার জন্য তাঁদের সঙ্গে বিএসএফ-কে নিতে পারে?
রাজ্যকে লেখা দ্বিতীয় চিঠিতে অজয় ভাল্লার যে বিষয়গুলো উল্লেখ করেছেন
দ্বিতীয় চিঠির মুখ্য বিষয়
 শুক্রবার হাওড়ার ডুমুরজলায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শনের পর বেশ কিছু তথ্য ও আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।





১.  সঞ্জীবনী হাসপাতালে আরও কর্মীর প্রয়োজন রয়েছে
২. সব জায়গায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে না, সেক্ষেক্রে সংক্রমণ ছড়াতে পারে বলে আশঙ্কা
৩. টেস্টিংয়ের জন্য একই ভ্যানে অনেকে যাতায়াত করছেন, সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে
৪. হাওড়ার ডুমুরজলা কোয়ারেন্টিন সেন্টারের আবাসিকরাও এই বিষয়গুলি নিয়ে শঙ্কায়
উল্লেখ্য, এর আগেও কিট নিয়ে রাজ্যকে কড়া ভাষায় চিঠি লিখেছিল কেন্দ্র।  শুরু থেকেই করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত চলছে। এবার সরাসরি অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে রাজ্যকে বিঁধল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল