নিজস্ব প্রতিবেদন: সীমান্তের অনুপ্রবেশ মোকাবিলায় রাজ্য সরকারকে ৩১৬ কোটি টাকা আর্থিক সাহায্যের অনুমোদন দিল মোদী সরকার। সীমান্ত নিরাপত্তায় গোটা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থ সহযোগিতা পেল বাংলাই।     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিনই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের রিপোর্ট বলছে, মুর্শিদাবাদ ও বর্ধমানের মাদ্রাসাগুলিকে যুবক-যুবতীদের মগজধোলাইয়ের কাজে ব্যবহার করছে বাংলাদেশি জঙ্গিরা। একাধিক জঙ্গিশিবির চালাচ্ছে জেএমবি। আর সীমান্ত দিয়ে তারা ঢুকছে এদেশে। সে কারণে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের নিরাপত্তায় জোর দিল কেন্দ্রীয় সরকার। পশ্চিমবঙ্গকে দেওয়া হল ৩১৬ কোটি টাকা। গোটা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ পেল পশ্চিমবঙ্গই। মনে রাখতে, এর মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান, অসমের মতো স্পর্শকাতর সীমান্ত এলাকার রাজ্যও রয়েছে। লোকসভায় একটি প্রশ্নে লিখিত উত্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, ইন্দো-বাংলাদেশ সীমান্তের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ। বাড়ানো হচ্ছে পোস্ট ও নাকার সংখ্যা। উচ্চপ্রযুক্তির যন্ত্রপাতি ও নাইট ভিশনের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি এলাকা চিহ্নিতকরণও করা হয়েছে।



২০১৪-র অক্টোবরে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পরই পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গিচক্রের খোঁজ মেলে। হদিশ মেলে সিমুলিয়া, ঘোজাডাঙার মতো খারিজি মাদ্রাসার, যেখানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হত জঙ্গিদের। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও ভারতে গণতান্ত্রিক সরকার ফেলে সেখানে শরিয়া প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে লড়াই করছে জেএমবি। সেজন্য এরাজ্যে বিভিন্ন জায়গায় গোপন আস্তানা তৈরি করেছে তারা। 


আরও পড়ুন- পশ্চিমবঙ্গের একাধিক মাদ্রাসা যেন জঙ্গি তৈরির কারখানা, রিপোর্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের