ওয়েব ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত মুকুন্দপুর। সিপিএম ও তৃণমূলের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ছড়াল অশান্তি। বাড়ি বাড়ি ভাঙচুর থেকে আগুন লাগানোর চেষ্টা। বাদ গেল না কিছুই। পনেরো জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ভোটের দিনও শহিদ স্মৃতি কলোনিকে কার্যত শেকলবন্দি করে ফেলেছিল প্রশাসন ও কমিশন। মুকুন্দপুরের শহিদ স্মৃতি কলোনি ও অশান্তি পরস্পরের পরিপূরক। ভোটের আগে থেকেই চলছিল। ভোটের পরেও মারামারি, ভাঙচুর।


এমন ধুন্ধুমারের সূত্রপাত অবশ্য পারিবারিক ঝামেলাকে কেন্দ্র করে। তৃণমূল কর্মী মোতি দাস ও তাঁর বামপন্থী আত্মীয়ের অশান্তি। অশান্তিতে জড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকা। A ও C ব্লকের বাড়িগুলিতে দফায় দফায় চলে সংঘর্ষ। দুপুরে ঘটনাস্থলে যান সদ্য নির্বাচিত বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। সন্ত্রাসের পাল্টা অভিযোগ তুলেছে তৃণমূলও। ডিসি এসএসডি সন্তোষ পাণ্ডে বাহিনী নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। গণ্ডগোলের অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে  শান্তনু নস্কর ও খুকু ব্যাপারি তৃণমূল নেতা। অন্যদিকে তন্ময় দাশগুপ্ত ও সঞ্জয় পাল সিপিএমের।