Mamata Banerjee: নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমে মুখ্যমন্ত্রী, গাইলেন `জাগো, জাগো মা`
উৎসবের মেজাজে বাংলা। বোধনের আগেই মানুষের ঢল নেমেছে বিভিন্ন পুজো মণ্ডপে। নবনীড়ের প্রবীণ আবাসিকদের শারদ শুভেচ্ছা জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রবীর চক্রবর্তী: কলকাতা ও জেলা মিলিয়ে কয়েকশো পুজোর উদ্বোধন করেছে। চতুর্থীতে চেতলার নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। আবাসিকদের শারদ শুভেচ্ছা জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গলা মেলালেন মহালয়ার গানে। সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও ইন্দ্রনীল রায়।
উৎসবের মেজাজে বাংলা। বোধনের আগেই মানুষের ঢল নেমেছে বিভিন্ন পুজো মণ্ডপে। মহালয়ার তখনও ৩ দিন বাকি। পুজোর উদ্বোধন শুরু করে দেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রতিবছরের মতো এবারও চেতলা অগ্রণীতে মায়ের চক্ষুদান করেন তিনি। কবে? মহালয়ার দিন। এরপর তৃতীয়াতে নিউ আলিপুরের সুরুচি সংঘে ঢাক বাজান মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। সঙ্গে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও। কাঁসরে সঙ্গত করেন রাজ্যের আর এক মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
পড়ুন, বাঙালির প্রাণের উৎসবে আমার 'e' উৎসব। Zee ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল শারদসংখ্যা
এদিন কোনও পুজোর উদ্বোধন ছিল না। বিকেলে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও ইন্দ্রনীল রায়কে সঙ্গে নিয়ে চেতলার নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমে যান মুখ্যমন্ত্রী। সেখানকার আবাসিকদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান তিনি। তাঁদের হাতে পুজোর উপহার তুলে দেন। এরপর ইন্দ্রনীল রায় যখন মহালয়ার গান গাইছিলেন, তখন সেই গানে গলা মেলান মুখ্যমন্ত্রীও। স্রেফ দুর্গাপুজো নয়, বছরের বিভিন্ন সময়ে নবনীড়ের প্রবীণ আবাসিকদের খোঁজখবর নেন মমতা। গত বছর পঞ্চমীতে আলিপুর বডিগার্ড লাইন থেকে ভার্চুয়ালি একাধিক পুজোর উদ্বোধন করেছিলেন মু্খ্যমন্ত্রী। এরপর গিয়েছিলেন নবনীড়ে। এমনকী, কোভিডের সময়ে এই বৃদ্ধাশ্রমের ভিতরেই অঞ্জলি দেওয়ারও ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন আবাসিকদের।