ওয়েব ডেস্ক: সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করলে, যে করবে তার কাছ থেকেই টাকা আদায় করা হবে। প্রয়োজনে বাজেয়াপ্ত হবে সম্পত্তি। হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর। এ জন্য কড়া আইন চালুর কথাও জানিয়েছেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ভাঙড়ে বিদ্যুতের সাব-স্টেশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন। রসপুঞ্জে দুর্ঘটনা বন্ধ এবং ঘাতক গাড়ির চালকের গ্রেফতারের দাবি। দু-ক্ষেত্রেই টার্গেটপুলিস। নষ্ট সরকারি সম্পত্তি। ভাঙড় ও রসপুঞ্জ সাম্প্রতিক ঘটনা। কিন্তু প্রতিবাদের নামে পুলিসের গাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের রোগ এ রাজ্যে অনেক পুরনো। 


 


এই পরিস্থিতিতে বদল আনতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি সম্পত্তি নষ্ট মানে, আসলে সাধারণ মানুষের টাকার অপচয়। যাঁরা বুঝেও এ কথা বুঝতে চান না এ বার তাদের জন্য কড়া দাওয়াই মুখ্যমন্ত্রীর। চিকিত্‍সায় গাফিলতির অভিযোগে হাসপাতালে ভাঙচুর। বনধে রোষের মুখে সরকারি বাস। বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সরকারি সম্পত্তির ওপর আক্রমণে বিরোধী মদতের অভিযোগ নতুন নয়। সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে বেছে নেওয়া হয় এই রাস্তাই। কড়া আইন চালুর হুঁশিয়ারির পাশাপাশি এদিন নাম না করে ভাঙড় -কাণ্ডে বিরোধীদের উস্কানিকেই দায়ী করেন মুখ্যমন্ত্রী।



শুক্রবার রেড রোডে ছিল খাদ্যসাথী দিবস ও পুলিস পুরস্কার অনুষ্ঠান।হাইকোর্টে সিভিক ভলান্টিয়রদের ভাগ্য ঝুলে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন কোনও অস্থায়ী কর্মীরই কাজ যাবে না। সকলেই ষাট বছর পর্যন্ত চাকরি করতে পারবেন। ভাল কাজের জন্য এ দিন রাজ্য ও কলকাতা পুলিসের ৬৮ জন কর্মীকে পুরস্কৃত করা হয়। অফিসার থেকে কনস্টেবল সব স্তরের কর্মীরাই পুরস্কার পান। তালিকায় ছিলেন রাজীব কুমার, অলোক রাজোরিয়া, দময়ন্তী সেনের মতো অফিসাররা।