নিজস্ব প্রতিবেদন: অবসর নিলেও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Alapan Bandopadhyay) বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ মন্ত্রক। কেন্দ্রের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সরব হলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী। জানালেন, রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্য সচিবের বিরুদ্ধে দিল্লির এই  ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কোনও প্রয়োজনই ছিল না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আলাপন ইস্য়ুতে সোমবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, 'আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মুখ্যসচিব ছিলেন। এখন মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে নতুন দায়িত্ব দিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে দিল্লির এটা করা আমার দৃষ্টিতে অপ্রয়োজনী।' এখানেই শেষ নয়, কংগ্রেস সাংসদের অভিযোগ, তাঁদের কথা না শুনলেই 'দেখে নেওয়ার' হুঁশিয়ারি দিচ্ছে কেন্দ্র। ক্ষমতার অপব্যবহার করছে সরকার। সংবিধানের তিনটি স্তম্ভের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা উচিত বলেও জানান অধীর চৌধুরী। শেষে তিনি জানান, কীভাবে কেন্দ্রের মোকাবিলা করবেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, তা তিনি ভাল করেই জানেন। 


আরও পড়ুন: স্ট্র্যান্ড রোডে পরিত্যক্ত গুদাম থেকে উদ্ধার কঙ্কাল, তদন্তে পুলিস


আরও পড়ুন: Syama Prasad Mukherjee-র মৃত্যু স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক? তদন্ত কমিশন দাবি করে জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে


আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের আচরণ ও ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন তুলে অল ইন্ডিয়া সার্ভিসের (শৃঙ্খলা ও আবেদন) ৮ নম্বর রুল অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে তৎপর হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের চিঠি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আত্মপক্ষসমর্থন করতে হবে প্রাক্তন মুখ্যসচিবকে। তিনি সশরীরে হাজিরা দিয়ে ব্যাখ্যা দিতে চান কি না তাও জানাতে হবে। নির্ধারিত সময়ে লিখিত জবাব বা সশরীরে উপস্থিত না হলে একতরফা পদক্ষেপ করতে পারে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্তৃপক্ষ।