নিজস্ব প্রতিবেদন: নারদ মামলায় চার জন গ্রেফতার হলেও, বাকিরা গ্রেফতার নয় কেন? বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং মুকুল রায়ের নাম উল্লেখ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন কংগ্রেস নেতা অমিতাভ চক্রবর্তী। নারদ কাণ্ডে তাঁর করা আগের একটি জনস্বার্থ মামলায় এবার এই বিষয়টিও উল্লেখ করলেন অমিতাভ চক্রবর্তী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ‘নারদ স্টিং ভুয়ো নয়’, CFSL-এর এই রিপোর্টই এবার CBI-এর হাতিয়ার


কেবল অমিতাভ চক্রবর্তীই নন, সোমবার থেকে এই একই প্রশ্নে সরব হয়েছে শাসক দলও। একই কাণ্ডে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী, মুকুল রায়, শঙ্কুদেব পণ্ডাকে গ্রেফতারি নয় কেন? প্রশ্ন তোলে শাসকদল। বিজেপিকে তোপ দেগে ধৃত ফিরহাদ হাকিম, “বিজেপি সব কিনে নিতে পারে। সিবিআই, ইডি সব। এরপর হয়ত ইডি দিয়ে কেস করবে। আইনকে কিনতে পারবে না। আইনি পথে আমরা ন্যায়বিচার পাব।” মদন মিত্র বলেন, “আমরা খারাপ শুভেন্দু আর মুকুল ভাল।”


আরও পড়ুন: নারদা মামলায় স্থগিতাদেশ পুনর্বিবেচনার আর্জি, হাইকোর্টে ৪ অভিযুক্ত


নারদ কাণ্ডে সোমবার রাজ্যের চার হেভিওয়েটের গ্রেফতারি প্রসঙ্গেও মুখ খোলেন অমিতাভ চক্রবর্তী। লিখিত বিবৃতিতে তিনি বলেন, ”আমার যতদূর মনে পরে বাংলার কোনও নেতা-মন্ত্রীকে এইভাবে হাত পেতে টাকা নিতে টিভির পর্দায় দেখিনি। এইসব অন্য রাজ্যে হয়,  বাংলায় হয় না। সেই জন্যই মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টে কাছে আমার আবেদন ছিল যে, যিনি স্ট্রিং অপারেশন করেছেন তিনি অপরাধী,  না যে সব নেতাদের টাকা নিতে দেখা গেছে তাঁরা অপরাধী,  সেটাই বিচার হোক। সিবিআই আমাকে যখন ডেকেছিল তখনও একই কথা তাঁদেরও বলেছিলাম।“