নিজস্ব প্রতিবেদন: ১৬ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বাড়িতেই পড়ে রইল করোনায় মৃত এক বৃদ্ধার দেহ৷ সল্টলেকের করুণাময়ী আবাসনে চাঞ্চল্য৷ একই পরিবারের অন্য সদস্যরাও  করোনায় আক্রান্ত৷ তাঁদের অভিযোগ, প্রথমে প্রশাসনের সাহায্য চেয়েও মেলেনি৷ ১৬ ঘণ্টা পর বিধাননগর পুরনিগমের শববাহী যান এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সল্টলেকের করুণাময়ী আবাসনের বাসিন্দা গীতা কুমার৷ পরিবারে তিনি ছাড়াও রয়েছেন আরও ৫ সদস্য৷ সূত্রের খবর, বেশ কয়েকদিন ধরে করোনা আক্রান্ত ছিলেন ওই বৃদ্ধা৷ করোনা আক্রান্ত তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরাও৷ শনিবার সন্ধে ৬টা নাগাদ মারা যান বৃদ্ধা গীতা কুমার৷ পরিবারের অভিযোগ, ঘটনার পর থেকে পুলিশ ও প্রশাসনকে ফোন করেন তাঁরা৷ কোভিডে মৃত রোগীর দেহ উদ্ধারে তাঁদের সাহায্য চান৷ কিন্তু নিরাশ হতে হয়৷ মেলেনি পুলিশ বা প্রশাসনের কোনও সাহায্য৷   


আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথের ছবির ভাষায় সহজ সত্যের সমাধান


রবিবার সকালে এই খবর জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়৷ স্থানীয়দের দাবি, ওই পরিবার যে কোভিড আক্রান্ত, বিষয়টি তাঁরা জানতেন না৷ এমনকি, গীতা কুমার যে গতকাল মারা গিয়েছেন, তাও তাঁরা জানতেন না৷ যথারীতি মৃত্য়ুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় চাঞ্চল্য় ছড়ায়। বিধাননগর পূর্ব থানা এবং বিধাননগর পুরনিগমের দ্বারস্থ হন এলাকাবাসী। প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর এলাকায় আসে বিধাননগর পুরনিগমের শববাহী যান। পুরনিগমের কর্মীরাই দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যান। 


আরও পড়ুন:  বিপর্যয়ের দায় নিয়ে পদত্যাগ? 'আজগুবি কথা, গল্প,' বললেন Biman