ওয়েব ডেস্ক: একসঙ্গে নয়। আলাদা আলাদা। ইস্যুও সেই অর্থে আলাদা। কিন্তু, তারিখ এক। ১৮ জানুয়ারি। প্রায় একইসময়ে পথে নামছে সিপিএম ও কংগ্রেস। CPM-র কর্মসূচি সল্টলেকে।CGO দফতর ঘেরাও করবে তারা। কংগ্রেসের অবস্থান বিক্ষোভ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সামনে। নোট ইস্যুতে। গত একমাস ধরে বিভিন্ন ইস্যুতে পথে বামেরা।কখনও ধর্মতলায় অবস্থান। চিটফান্ড ইস্যুতে মাথাদের ধরার দাবিতে মিছিল।কৃষক সম্মেলনকে সামনে রেখে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সমাবেশ। ১৮ জানুয়ারি সল্টলেকে CPM- এর ডাকে সমাবেশ। ১লক্ষের বেশি কর্মী সমর্থকদের জমায়েতের টার্গেট। ৪টি ট্রেন চেয়ে ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রীকে চিঠি CPM নেতৃত্বের। জেলা সম্পাদক গৌতম দেবের  দাবি, রেকর্ড সংখ্যক মানুষ আসবেন জেলা থেকে। CGO কমপ্লেক্সে গিয়ে ধরনা দেবেন তাঁরা। তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্কের প্রশ্নে বেশকিছুটা দ্বিধায় ছিল কংগ্রেস। রাহুল-মমতা একমঞ্চে বসার পর থেকে সংশয় আরও বাড়ে।  AICC নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সেই সংশয় অনেকটাই মিটিয়ে ফেলেছেন অধীর চৌধুরী- আব্দুল মান্নানরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন নীল জার্সিতে প্রথম নেতা হয়ে কেদারকে নিয়ে হার্দিক শুভকামনায় বিরাট জয় কোহলির


১৮ জানুয়ারি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সামনে বিক্ষোভ কংগ্রেসের । নোটবন্দির পাশাপাশি, চিটফান্ড নিয়ে সরব হবেন শীর্ষ নেতারা। তবে, সকলের নজর থাকবে, অধীর চৌধুরীর দিকে। সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রেফতারি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলেন কিনা সেদিকে নজর থাকবে সকলের। আসলে বাম ও কংগ্রেস দুদলের শীর্ষনেতারাই মনে করছেন, ভোটের মার্জিনে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকলেও, দলগতভাবে চাপে তৃণমূল কংগ্রেস। বিশেষত  CBI সক্রিয় হতেই চাপ বাড়ছে।আর এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়না দুদলই।


আরও পড়ুন  সত্যিই কি সিবিআই খাঁচায় বন্দি তোতাপাখি?