অয়ন ঘোষাল: মাথার ওপর ছাউনি থাক বা না থাক আন্দোলন এবং অনশন দুটোই চলবে। এবার এমনটাই জানালো সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের অবস্থান ৩৭৬ দিনে পড়ল। আর অনশনের প্রায় সাড়ে ৩০০ ঘন্টা অতিক্রান্ত। এরই মধ্যে সেনাবাহিনী থেকে রবিবার শহীদ মিনার অবস্থান মঞ্চের ছাউনি খুলে নিতে বলে।


আরও পড়ুন: Garlic Price Soaring: রসুন ৫০০ টাকা কেজি, বাঙালির চোখে জল! জেনে নিন কবে কমবে দাম...


সেই ছাউনি খোলার কাজও শুরু হয়। কিন্তু সন্ধ্যার পর সেই কাজ বন্ধ রাখা হয়। সেনাবাহিনীর যুক্তি ছিল, শহীদ মিনারে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ অবস্থানে বসে থাকতেই পারে। কারণ সেনার সঙ্গে তাদের অনির্দিষ্টকাল এখানে অবস্থান করার অনুমতি পত্র স্বাক্ষরিত।


তবে সেই মঞ্চে কোনও স্থায়ী কাঠামো থাকবে না। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের পাল্টা দাবি, বাঁশ চট এবং ত্রিপল দিয়ে তৈরি এই কাঠামো স্থায়ী কাঠামো কীভাবে হয়? তারা সেনাকে এই মর্মে পাল্টা চিঠি দিয়েছেন।


তবে সেনার তরফে যতক্ষণ এই ব্যাপারে উত্তর না পাওয়া যায়, ততক্ষণ মঞ্চ এইভাবে আধ খোলা অবস্থায় রেখে দেওয়া হবে। কারণ এভাবে বারবার মঞ্চ তৈরি বা খোলার টাকা তাদের কাছে নেই।  


আরও পড়ুন: HS Exam 2024: প্রশ্নপত্রে থাকবে ইউনিক আইডি; ওই নম্বর লিখতে হবে উত্তরপত্রে, নয়া ব্যবস্থা উচ্চ মাধ্যমিকে


অনশনকারীদের তরফে রবিবারের নির্দেশের পরে জানানো হয়, আজকে ধরনা অবস্থানের ৩৭৪ দিন। ১৬দিন ধরে অনশন চলছে। কিভাবে অনশন ভেঙে দেওয়া যায় সেটা দেখা যাচ্ছে। কিভাবে অনশন ভেঙে দেওয়া যায় সেটা দেখা যাচ্ছে’।


তাঁদের তরফে আরও জানানো হয়, ‘আমাদের একটা ডাক্তারের টিম পর্যন্ত পাঠায়নি। আমরা চেয়েছিলান, ওনার সঙ্গে কথা বলব। কিন্তু উনি পারমিশন তো দেননি, উল্টে চক্রান্ত করে আমাদের টেন্ট ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। আমাদের রাজ্যের বেকার ভাই বোনেরা বাইরের রাজ্যে চলে যাচ্ছে’।


যৌথ মঞ্চের তরফে আরও জানানো হয়, ‘এই শাসন ব্রিটিশ শাসনের চলে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ কেনো সব কিছু থেকে বঞ্চিত থাকবে। একটা চক্রান্ত চলছে কিভাবে পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিকে নষ্ট করা যায়’।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp)