নিজস্ব প্রতিবেদন : এটিএম জালিয়াতি কাণ্ডে এবার ডার্ক ওয়েব লিঙ্ক। ডার্ক ওয়েবে কার্ডের তথ্য কিনত জালিয়াতরা। নেপালের ওয়ার্কশপে হত কার্ড ক্লোনিং।  ধৃত তিন রোমানিয়ানকে জেরায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্কিমার বসানোর আগে বেশ কয়েকবার কলকাতায় এসে রেকি করে যায় চক্রের পান্ডারা। তারপরই হয় অপারেশন। জালিয়াতি চক্রের বেশিরভাগই রোমানিয়ান। তাই চক্রের বাকি চাঁইদের হদিস পেতে এবার রোমানিয়ান কনসুলেটের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কলকাতা পুলিস। অন্যদিকে, তদন্তে উঠে এসেছে নেপালের একটি দোকানে চলত কার্ড জালিয়াতির চক্র। চোরাই তথ্য নিয়ে কার্ড ক্লোনিং হত সেখানে। সেই দোকানের খোঁজে ইতিমধ্যেই নেপাল রওনা হয়ে গিয়েছে কলকাতা পুলিসের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের একটি দল।


আরও পড়ুন, সিল করা ঠান্ডা পানীয়ের বোতলে ভাসছে শ্যাওলা!


এটিএম চক্রের তিন পান্ডা নানা, আদ্রিয়ান ও করনেলকে জেরায় জানা গেছে, স্কিমিং ডিভাইস দিয়ে ডেটা হ্যাকিং তো ছিলই। তার সঙ্গে ডার্ক ওয়েবেও চলত ডেটার ফলাও বিকিকিনি। ডার্ক ওয়েবে নিয়মিত ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের কার্ডের তথ্য কেনাবেচা করত এই চক্র। স্কিমার এবং ডার্ক ওয়েব থেকে পাওয়া তথ্য পাঠানো হত নেপালে। সেখানে কার্ড ক্লোনিংয়ের দায়িত্বে ছিল আদ্রিয়ান। দিল্লিতে বসে গোটা অপারেশন নিয়ন্ত্রণ করত নানা।


আরও পড়ুন, "ছেলের সংসার টানতে মাসোহারা দেবে বৃদ্ধ বাবা, মা-ই!" ক্লাবের সালিশিতে হতভম্ব বিচারপতি


এদিন ধৃত তিন রোমানিয়ানকে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে পেশ করা হয়। নানা, আদ্রিয়ান ও করনেলদের ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।