নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় গোমূত্র পার্টি দিয়েছিল হিন্দু মহাসভা। কলকাতায় লোক লোককে ধরে গোমূত্র খাইয়েছেন বিজেপি নেতা নারায়ণ চট্টোপাধ্যায়। তবে পুলিসকে জোর করে খাওয়ানোর অভিযোগ গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। তখনই দলের নেতার পাশে দাঁড়িয়ে দিলীপ ঘোষ প্রশ্ন করেছিলেন ,এই প্রথম কেউ গোমূত্র খাচ্ছে? শনিবার আরও একবার গোমূত্র পানের সওয়াল করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। দাবি করলেন, বিদেশেও রফতানি হচ্ছে গোমূত্র। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন দিলীপবাবু বলেন,''বিশ্বাস করে মরা ভালো, অবিশ্বাস করে বাঁচার চেয়ে। প্রতিষেধক বলে মনে হলে অবশ্যই খাওয়া উচিত। কে বলল গো মূত্র খেয়ে অসুস্থ হয়েছে? বিদেশে রফতানি হচ্ছে। কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হচ্ছে। আমিও তো বলছি বাঁচতে চাইলে কেউ খেতে পারেন।''


করোনার মোকাবিলায় মাঠে-ময়দানে যাঁরা কাজ করছেন, রবিবার বিকাল ৫টায় ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে হাততালি বা থালা বাজিয়ে ধন্যবাদজ্ঞাপনের আহ্বান করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে দিলীপবাবু বাড়ির বারান্দায় দাঁড়িয়ে শঙ্খধ্বনি দেবেন। তাঁর ব্যাখ্যা, ''শঙ্খধ্বনি জীবাণু মুক্ত করে। ভূমিকম্প হলে শাঁখ বাজিয়ে সতর্ক করা হয়। বিপদে সতর্ক করতে বাজানো হয় শাঁখ। আবার বাড়িতে অতিথি এলেও আমরা শাঁখ বাজাই।  প্রধানমন্ত্রীর কথা মেনে বাড়িতে শঙ্খধ্বনি, ঘন্টাধ্বনি, উলু ধ্বনি দিন।''


দিলীপবাবু আরও বলেন,''আমরা প্রাকৃতিক চিকিৎসায় দীর্ঘদিন বিশ্বাস করে এসেছি।  টোটকা, জরিবুটি খেয়ে যাঁরা বিশ্বাস করেছে, তাঁরা সুস্থ আছে। আমরা সিজন অনুযায়ী খাবার বদলাই। এখন গরম পড়ছে বলে, নিমপাতা, নিমফুল ভেজে খাব। অতি আধুনিক হতে গিয়ে ছেলে মেয়েদের সর্বনাশ করবেন না। পাস্তা খেলে পস্তাতে হবে। নিম পাতার রস খান। পিৎজা, বার্গার,পাস্তা যাঁরা খান, তাঁরাই আক্রান্ত হয়েছেন।''


আরও পড়ুন- পুরাণে আছে শনির প্রকোপে ভাইরাস, ২৫ মার্চ বাড়বে, নিমপাতার রস খান: দিলীপ