নিজস্ব প্রতিবেদন : ডিসেম্বরেই বিজেপির প্রস্তাবিত রথযাত্রা। এখনও আনুষ্ঠানিক অনুমতি দেয়নি প্রশাসন। অনুমতি না দিলে তাঁরা হাইকোর্টে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ফলে, আবার রাজ্য সরকার বনাম বিজেপি, আইনি সংঘাতের আবহ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নব্বইয়ে আডবাণীর রথযাত্রায় ভর করে পরের বছর লোকসভা ভোটে প্রধান বিরোধী দল হয়ে ওঠে বিজেপি। এবার লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ভাল রেজাল্টের আশায় ফের রথই ভরসা গেরুয়া শিবিরের। ৫ ডিসেম্বর তারাপীঠ। ৭ই ডিসেম্বর কোচবিহার। ৯ ডিসেম্বর গঙ্গাসাগর থেকে গণতন্ত্র বাঁচানর দাবিতে বেরোবে ৩টি রথ। ৪০-৪২ দিন ধরে বিয়াল্লিশটি লোকসভা কেন্দ্র ঘুরে জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ব্রিগেডে শেষ হবে যাত্রা।


আরও পড়ুন, দাড়িভিট কাণ্ডে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের, আজ থেকে স্কুলে শুরু হল পঠনপাঠন


রথযাত্রার অনুমতি চেয়ে প্রায় দু-সপ্তাহ আগে মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব এবং রাজ্য পুলিসের ডিজিকে চিঠি দেয় বিজেপি। দিলীপ ঘোষ বলছেন, এখনও তার উত্তর আসেনি। সব রাস্তাই খোলা রাখছেন তাঁরা। অনুমতি না দিলে তাঁরা হাইকোর্টে যাবেন।


৫ই ডিসেম্বর তারাপীঠে বিজেপির রথযাত্রা শুরু করবেন দলীয় সভাপতি অমিত শাহ। জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির গোড়ায় যাত্রা শেষে ব্রিগেডে সভা করবেন নরেন্দ্র মোদী। ফলে এবারের রথযাত্রা রাজ্য বিজেপির কাছে প্রেস্টিজ ফাইট। আর সেকারণেই প্রয়োজনে হাইকোর্ট যাওয়ার কথা তাঁরা ভাবছেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বিজেপির এই রথযাত্রাকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল।


আরও পড়ুন, একটা 'হাল্কা শব্দ' ভেসে আসছে, ঘরে পা দিয়েই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন গৃহকর্ত্রী


অমিত শাহের সভা বা বিজেপির যুব মোর্চার মিছিল। অনুমতি না পেয়ে আগেও আদালতে গেছে গেরুয়া শিবির। রথযাত্রাকে কেন্দ্র করে ফের রাজ্য সরকারের সঙ্গে সংঘাত শুরু হয় কিনা এখন সেদিকেই নজর রাজনৈতিক মহলের।