ওয়েব ডেস্ক: ভবানীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে চেয়েছিলেন। প্রচারও শুরু করেছিলেন। কিন্ত, হাইকমান্ডের নির্দেশে প্রার্থী বদল। তাঁর জায়গায় প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি। তারপরও, অভিমান করে ঘরে বসে নেই যাদবপুরের অধ্যাপক। দীপার সমর্থনে জমিয়ে প্রচার করছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জোট রফা সূত্রে আসনে লড়বে কংগ্রেস। কিন্তু, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়বে কে? এগিয়ে এসেছিলেন ওমপ্রকাশ মিশ্র। হার প্রায় নিশ্চিত জেনেও লড়তে চেয়েছিলেন। সভাপতির আশ্বাস পেয়ে প্রচারে নেমে পড়েছিলেন ওমপ্রকাশ। পাশে সিপিএম, উজ্জ্বীবিত কংগ্রেস। আচমকাই ছন্দপতন। সব ওলটপালট করে কংগ্রেস হাইকমান্ডের পছন্দে ভবানীপুরে প্রার্থী হয়ে গেলেন দীপা দাশমুন্সি।


এই অবস্থায় সাধারণত রাজনৈতিক কর্মীরা কী করেন?  টিকিট না পেয়ে তড়িঘড়ি দলবদল। অথবা দলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ নিয়ে বসে থাকা। কিংবা প্রকাশ্যে দলের বিষোদগার। কিন্তু, উল্টো পথে হাঁটলেন ওমপ্রকাশ মিশ্র। জোট প্রার্থীর সমর্থনে নেমে পড়লেন মিছিলে।


তবু, মনটা কী খারাপ নয়? দুঃখ অবশ্যই আছে। কারণ, তিনি জানেন পথে নেমে সরে যাওয়ায় অনেকেই মুখ টিপে হেসেছেন। কেউ কেউ হয়তো আড়ালে বলেছেন বেশ হয়েছে। তবুও দলের ঝাণ্ডা কাঁধে নিয়ে রাজপথে যাদবপুরের অধ্যাপক।