নিজস্ব প্রতিবেদন: পুরভোটে বেহালা পূর্বের কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল রত্না চট্টোপাধ্যায়কে। সেই দায়িত্বে ছেড়ে দিলেন তিনি। দায়িত্ব ছাড়ার কারণ হিসেবে কাউন্সিলরদের অসহযোগিতাকে উল্লেখ করেছেন রত্না। আর তাতেই শোভন চট্টোপাধ্যায়ের দলে ফেরা নিয়ে জল্পনা আরও তীব্র হল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-করোনা আতঙ্কের মধ্যে এপ্রিলে পুরভোট কি হচ্ছে?


অন্যদিকে, শনিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে গিয়ে সাক্ষাৎ করতে দেখা গিয়েছে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এনিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন জল্পনা। বিষয়টি উড়িয়ে দিলেন বৈশাখী। তিনি বলেন, কে দায়িত্ব পেলো পেলো না সেটা দলের সিদ্ধান্ত ।আমার নবান্ন যাওয়া কলেজ নিয়ে এর সঙ্গে এটার কোনো যোগ নেই। পুরসভাটা শোভন হাতের তালুর মতো চেনেন। ওনার অবদান অনস্বীকার্য । পুরসভার ভোটে এরকম মানুষ সক্রিয় হলে আমি আন্তরিকভাবে খুশি হবো। কিন্তু উনি কি করবেন সেটা ওনার ব্যাপার। আমি বলতে পারি উনি অত্যন্ত দক্ষ রাজনৈতিক ব্যাক্তি। সহযোদ্ধা হিসেবে এটাই বলবো আমি চাই যেখানেই হোক উনি যেন সসম্মানে থাকেন।


আরও পড়ুন-১৪ দিন বাড়িতেই কোয়ারেন্টাইন, তাহলেই আপনার টিকি ছুঁতে পারবে না মারণ করোনা


উল্লেখ্য, রত্না চট্টোপাধ্যায় দাবি করেছেন, বেহালা পূর্বের কাউন্সিলরদের থেকে তিনি সহযোগিতা পাচ্ছিলেন না। তাই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েই দায়িত্ব ছেড়েছেন তিনি। যদিও কানাঘুষো বলছে, শোভনের 'মান' রাখতেই রত্না চট্টোপাধ্যায়কে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে রত্নার কথায়, "আমি তৃণমূলের কর্মী। আমি ১৩১ নম্বর ওয়ার্ডে মানুষের পাশে থাকব। আমার বেহালা পূর্বের দায়িত্ব ছাড়ার সাথে বৈশাখী ও মুখ্যমন্ত্রীর মিটিংয়ের কোনও সম্পর্ক নেই।"