নিজস্ব প্রতিবেদন: দিল্লির দরবারে বঙ্গ বিজেপির বিদ্রোহীরা। রবিবার দিল্লি যাচ্ছেন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। রাজনৈতিক মহলের খবর, দলের বিক্ষুব্ধদের ক্ষোভের কথা সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কাছে তুলে ধরতে পারেন শান্তনু(Shantanu Thakur)। যেতে পারেন জয়প্রকাশও। এর মধ্যেই বিজেপির রাজ্য সভাপতির বিরুদ্ধে কোনো ক্ষোভ নেই বলে মন্তব্য করলেন, সাসপেন্ডেড বিজেপি নেতা রীতেশ তিওয়ারি(Ritesh Tiwari)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রীতেশ তিওয়ারি বলেন, মন বিরোধ নেই মত বিরোধ রয়েছে। এই কথা রাজ্য সভাপতি(Sukanta Majumdar) মেনে নিচ্ছেন। তারপর তো আর কিছু বলার থাকে না। আমরা তো এটাই বলছি। এই মতবিরোধ দূর করার জন্য রাজ্য সভাপতি কী করেছেন তাও খতিয়ে দেখা দরকার। উনি বারবার বলছেন আমরা বসে মিটিয়ে নেব। শোকজের আগে তিনি কি একটি ফোনও কাউকে করেছেন? তিনি রাজনীতিতে নবাগত হলেও তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা, মানুষ হিসেবে অত্য়ন্ত ভদ্র-নম্র। রাজ্য সভাপতিকে ভুল পথে চালিত করা হচ্ছে। এটা যারা করছেন তাদের জন্য বিজেপি দ্বিতীয় স্থান থেকে কলকাতায় তৃতীয় স্থানে গিয়েছে।  


দলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মন্তব্য করায় গত সপ্তাহে বিজেপি নেতা রীতেশ তিওয়ারি ও জয়প্রকাশ মজুমদারকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে রাজ্য বিজেপি। তবে তার মধ্যেই আজ বিজেপি নেতা অমিতাভ চক্রবর্তীর নাম না করে জি ২৪ ঘণ্টায় রীতেশ তিওয়ারি বলেন, ভার্চুয়াল চক্রবর্তীর সঙ্গে বামেদের যোগাযোগ রয়েছে। সেই জন্যই বামেদের উত্থান হয়েছে। আমরা এমন নয় যে দলের যে ক্ষতি হচ্ছে তাতে আমরা খুশি। বামেরা যদি এগিয়ে আসে তাহলে ওঁর কিছু যায় আসে না। কিন্তু আমাদের যায় আসে।


আরও পড়ুন- ডোরিনা ক্রসিংয়ে আচমকাই উল্টে গেল বিয়েবাড়ির বাস, আহত বহু  


বরখাস্ত হওার পর রীতেশ তিওয়ারি মন্তব্য করেছিলেন, আমাদের বিরুদ্ধে কী অভিযোগ তা জানি না। তবে যদি কোনও অভিযোগ থাকে তাহলে আমাদের সঙ্গে কেন কথা বলা হল না। তবে বুথস্তরের কর্মীদের বলব এই যে ক্ষোভ তাতে ক্ষুব্ধ হয়ে দল ছেড়ে যাবেন না। শীঘ্রেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। কোনও ব্যক্তির উপরে রাগ করে দল ছেড়ে বসে যাওয়ার কোনও যুক্তি নেই। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন।   


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)