নিজস্ব প্রতিবেদন: জ্বরে আক্রান্ত রূপা বিবির মৃত্যুতে প্রশ্নের মুখে মেডিক্যাল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ভূমিকা। রক্তের নমুনা নেওয়ার পর ব্লাড রিপোর্ট তৈরি করতে কেন ৪৮ ঘণ্টা লাগল? খোঁজ নিতে গিয়ে যা জানা গেল তাতে প্রকাশ্যে চলে এল গাফিলতি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ডেঙ্গি ও জ্বরের এই ভরা মরসুমে মেডিক্যালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ভাঁড়ারে নেই ডেঙ্গি পরীক্ষার আইএমজি কিট। টান পড়েছে ডেঙ্গি নির্ণয়ের এনএস ওয়ান কিটের ভাণ্ডারেও। কিট নেই, তাই বন্ধ ডেঙ্গি পরীক্ষা। কিট সঙ্কটের কথা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লিখিত ভাবে জানিয়েছে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ। হাসপাতালের তরফে রবিবার ও সোমবার দুফায় ই-মেল করে স্বাস্থ্য দফতরের তিন কর্তাকে জানানো হয় কিট সঙ্কটের কথা। তবুও পরিস্থিতি সেই তিমিরেই।


মেডিক্যাল কলেজে এই মুহূর্তে জ্বর সংক্রান্ত উপসর্গ নিয়ে ভর্তি আছেন ১৯৬ জন রোগী। এর মধ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫। ডেঙ্গির কিটের ঘাটতিতে সঙ্কটে মেডিক্যালের রোগীরা। ফলে প্রশ্ন উঠছে, কিট শেষ হওয়ার আগেই কেন আইডিএস প্রকল্পের আওতায় কিট চেয়ে আবেদন করা হল না স্বাস্থ্য ভবনের কাছে? এর কোনও সন্তোষজনক ব্যখ্যা মিলছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের থেকে।