নিজস্ব প্রতিবেদন: বাঘরোলকে মারেনি অভিযুক্ত যুবক। দুর্ঘটনাতেই মৃত্যু হয়েছে ওই বিরল প্রজাতির প্রাণীর। উদ্ধারের সময়ে টিকটক ভিডিয়ো করতে গিয়েই বেকায়দায় পড়ে যুবক। তাঁকে গ্রেফতার করে বনদফতর। এদিন মৃত ফিসিং ক্যাটটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ার সময়েই মজার ছলে মারার ভঙ্গিতে টিকটক ভিডিয়ো শুট করে ওই যুবক এবং তাঁর বন্ধু। এরপর স্রেফ মজার করতেই সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে তারা লেখে, "আমাদের কুলবেরিয়ার মাঠে বাঘ বেরিয়েছে। মেরে তার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছি আমরা।" আর তাতেই বিপত্তি। বনদফতরের জালে জড়ায় অভিযুক্তরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


বৃহস্পতিবার নিউটাউন থেকে হাতিশালা যাওয়ার মেইন রাস্তার পাশে একটি পূর্ণবয়স্ক বাঘরোলের মৃতদেহকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। অনুমান করা হয়, চিতাবাঘ ভেবে তার মাথায় বাঁশ ও রড দিয়ে মারে কিছু লোক। এরপর বাইকে করে নিউটাউনের রাস্তায় ফেলে দিয়ে যায় মৃতদেহ। অনুমান করা হয়েছিল উপস্থিত কেউই ভিডিয়ো তুলে রাখে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের।


আরও পড়ুন: উপনির্বাচনের ফলাফলে হালে পানি পেতেই পালটা মার তৃণমূলের


তবে পরে আসল ঘটনা স্পষ্ট করেছে বনদফতর। দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনাতেই মৃত্যু হয়েছে বাঘরোলের। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, শীঘ্রই ছেড়ে দেওয়া হবে ওই যুবককে। যদিও গত দু বছরের মধ্যে প্রায় ৬টি বাঘরোলের মৃত্যু ঘটেছে। তার মধ্যে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনাও রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বন্যপ্রাণ নিয়ে সতর্কতার বার্তাও দিয়েছে বনদফতরের আধিকারিককা।