নিজস্ব প্রতিবেদন: রোজভ্যালিকাণ্ডে তেড়েফুঁড়ে নামল এফোর্সমেন্ট ডিরেকটরেট। রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুর সাউথ সিটির ৩টি ফ্ল্যাট খালি করার নোটিস পড়ল। এর পাশাপাশি সংস্থার একাধিক অফিসে পড়েছে নোটিস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দিন কয়েক আগে ইডি-র প্রাক্তন স্পেশাল ডিরেকটরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা অভিযোগ করে, তদন্তে ঢিলেমি দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেকটরেট। গৌতম কুণ্ডুর ফোন কেন বাজেয়াপ্ত করা হয়নি, সেনিয়েও প্রশ্ন তোলে সিবিআই। রোজভ্যালির তদন্তকারী অফিসার মনোজ কুমারের বিরুদ্ধেও জমা পড়ে বহু অভিযোগ। মনোজ কুমারের উপরে নজর রাখছিল সিবিআই। দু'টি সংস্থার তালমিলের অভাব দেখা দিচ্ছিল। দিন কয়েক আগে স্পেশাল ডিরেটর যোগেশ গুপ্তাকে সরানো হয়।


বুধবার নতুন অ্যাডিশনাল ডিরেকটর আসার পরই রোজভ্যালিকাণ্ড নিয়ে সক্রিয় হল ইডি। গৌতম কুণ্ডুকে জেলে গিয়ে জেরাও করবেন তদন্তকারীরা। জেরা করা হবে শুভ্রা কুণ্ডুকেও। 


২০১৪ সালে রোজভ্যালিকাণ্ডের তদন্ত শুরু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। পরের বছর, ২০১৫-র মার্চে গৌতমকে গ্রেফতার করা হয়। তখন যদিও তাঁর ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়নি। কেন গৌতমকে এমন ছাড় দিয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। গৌতমের স্ত্রী শুভ্রা কুণ্ডুর সঙ্গে ইডি কর্তাদের যোগসাজশের অভিযোগও ওঠে। 


আরও পড়ুন- হামলা করে বুঝিয়ে দিল বাংলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সঠিক বলেছেন: দিলীপ