সুতপা সেন: স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার পর কেটে গিয়েছে দেড় বছর। অথচ এখন প্রাপ্য বকেয়া পেলেন না সাবেক সিএসটিসি-র কর্মীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লোকসানে চলা সিএসটিসি-কে চাঙ্গা করতে বেশ কয়েকজন কর্মীকে স্বেচ্ছাবসর নিতে বলা হয়েছিল। প্রায় আড়াইশো কর্মী স্বেচ্ছাবসর নিয়েছিলেন ঠিক এক বছর পাঁচ মাস আগে।


দেড় বছর কেটে যাওয়ায় সঞ্চিত অর্থে টান পড়েছে। সংসার চালানোর টাকাও নেই বলে অনেকের দাবি। অনেকেই গুরুতর অসুস্থ। টাকার অভাবে চিকিত্সা করাতে পারছেন না। বাধ্য হয়েই তাই মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন তাঁরা। সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেকটরের কাছে বারবার আবেদন করেও সাড়া মেলেনি।        


মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠিতে তাঁরা লিখেছেন, ২০১৭ সালের ৩১ জুলাই সিএসটিসি থেকে স্বেচ্ছাবসর নেন তাঁরা। কিন্তু ১৭ মাস অতিক্রান্ত বলেও প্রাপ্য বকেয়া এখনও মেলেনি। গ্র্যাচুইটি কেটে নেওয়া হয়েছিল। সেই টাকা মেলেনি। এব্যাপারে ম্যানেজিং ডিরেকটরের কাছে বারবার আবেদন করা হয়েছিল। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন। অথচ কাজের কাজ হয়নি। তাই মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন তাঁরা। 



বাম জমানা থেকেই লোকসানে চলছে সরকারি পরিবহণ। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই সরকারি পরিবহণ ক্ষেত্রে আমূল সংস্কারের লক্ষ্যে মিশিয়ে দেওয়া হয় ক্যালকাটা স্টেট  ক্যালকাটা স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (সিএসটিসি), ক্যালকাটা ট্রামওয়েজ কোম্পানি (সিটিসি) এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল সারফেস ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনকে (ডব্লুবিএসটিসি)।  এই তিনটি নিগমকে গুটিয়ে তৈরি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পরিবহণ নিগম (ডব্লুবিটিসি)।  


আরও পড়ুন- অসমের পঞ্চায়েত ভোটে দাগ কাটতে পারল না তৃণমূল