নিজস্ব প্রতিবেদন: হলে বসে পরীক্ষা দেওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হচ্ছে ক্রমশই! মাধ্য়মিক-উচ্চমাধ্যমিকে পড়ুয়াদের বিকল্প মূল্যায়ণ পদ্ধতি কী হবে? দ্বিতীয় দফার ফের বৈঠক করল বিশেষজ্ঞ কমিটি। আলোচনা চলল একাধিক প্রস্তাব নিয়ে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনা সংক্রমণের ধাক্কায় ফের বেসামাল পরিস্থিতি। আপাতত ১৫ জুন পর্যন্ত রাজ্যে বিধিনিষেধ বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার। তাহলে কি এবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল হবে? জল্পনা খারিজ করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নে থেকে ঘোষণা করেছেন, জুলাইয়ে উচ্চমাধ্যমিক, আর অগাস্টে হবে মাধ্যমিক পরীক্ষা। সেই ঘোষণাই বহাল রয়েছে এখনও। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়েছে সরকার। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে এই কমিটিকে।


আরও পড়ুন: পরীক্ষা বাতিলের আনন্দেই কি ১ ঘণ্টায় ১৪,১২৪ মিষ্টি অর্ডার দ্বাদশের পড়ুয়াদের? মিষ্টি রসিকতা জোম্যাটোর


গতকালের পর, এদিন ফের ভার্চুয়ালি বৈঠকে বসেছিলেন বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্যরা। সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের দিকটিকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সেকারণেই হলে বসে পরীক্ষা দেওয়ার সম্ভাবনাও ক্ষীণ হচ্ছে ক্রমশই। তাহলে কি প্র্যাকটিকাল বা ইন্টারনালের নম্বরের ভিত্তিতে হবে মূল্যায়ণ? নিশ্চিত করে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। কারণ, করোনা পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ স্কুলেই মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষা হয়নি। আপাতত সবদিকে খতিয়ে দেখে চুলচেরা বিশ্লেষণে ব্যস্ত বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্যরা।


প্রসঙ্গত,  CBSC-র দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিলের কথা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল অসুস্থ। ১ জুন সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা নিয়ে  বৈঠকে বসেছিলেন মোদী। সেই বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, কোভিড পরিস্থিতিতে বিভিন্ন পক্ষের মতামত নেওয়া হয়েছে। চলতি বছর দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে সময়ের মধ্যে রেজাল্ট প্রকাশিত হবে।