ওয়েব ডেস্ক: স্বাস্থ্য সচেতন। তাই আপনি বাইরের জল খান না। বাড়িতেও দুদিন অন্তর আসে কুড়ি লিটারের ড্রাম। আপনি নিশ্চিন্ত। জল থেকে আর ভয় নেই। তাই কি?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


গাঁটের কড়ি খসিয়ে পানীয় জলও কিনে খাচ্ছেন। যা কিনছেন তা খাঁটি কি? নাও হতে পারে। শুক্রবারই বাগুইআটিতে বেআইনি পানীয় জল চক্রের পর্দাফাঁস হল। বাগুইআটি ফ্লাইওভারের কাছেই একটি বাড়িতে জলের জমাটি কারবার। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দেন, ওয়েস্ট বেঙ্গল প্যাকেজড ড্রিঙ্কিং ওয়ার্টার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা।পৌছেই চক্ষু চড়কগাছ। কলের মুখে ধুলো ছাঁকার সস্তা ফিল্টার। তার মাধ্যমেই জল ভরা হচ্ছে কুড়ি লিটারের ড্রামে। ড্রামটি দামি কোম্পানির। জল একেবারের সস্তা।



কোথা থেকে আসছে এই জল? বাড়ির ওপর তলায় পৌছে চক্ষু চড়কগাছ। সাব মার্সিবল পাম্প দিয়ে মাটির গভীর থেকে তোলা হচ্ছে জল। তারপর, সাধারণ RO পদ্ধতিতে ফিল্টার করেই পাঠানো হচ্ছে ড্রামে। এই জলই যাচ্ছে ক্রেতার কাছে। হয়তো আপনার বাড়িতেও পৌছচ্ছে। কতটা নিরাপদ এই জল। কলকাতাতেই ফাঁস হয়েছে ভেজাল দুধের চক্র। উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গায় ধরা পড়েছে ভেজাল ভোজ্য তেলের কারখানা। হুগলির শ্রীরামপুরে প্রকাশ্যে এসেছে জীবনদায়ী ওষুধের জালিয়াতির ছবি। এবার বাগুইআটিতে ধরা পড়ল জলেও ভেজাল। মানুষ তাহলে ভরসা করবে কীসে? (আরও পড়ুন- রাজ্যে ফের হাজির সোয়াইন ফ্লু)