নিজস্ব প্রতিবেদন: শহরের 'পে অ্যান্ড ইউজ' টয়লেট নিয়ে ক্ষুব্ধ মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কেন এই হাল, জানতে চেয়ে কমিশনারকে তলব করলেন। সিআইটি রোডে একটি শৌচাগারে নোংরা পরিবেশ। টয়লেটের এই দশা দেখে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন ফিরহাদ হাকিম। টাকা দিয়ে টয়লেটে গেলেও কেন এই হাল? কমিশনারকে প্রশ্ন মেয়র ফিরহাদ হাকিমের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত সপ্তাহে সিআইটি রোড দিয়ে যাওয়ার সময় একটি টয়লেট করতে যান খোদ মেয়র। কিন্তু সেখানে দিয়ে দেখেন অপরিচ্ছন্ন, নোংরা।  তখনই কলকাতার অন্যান্য সুলভ শৌচালয়গুলির খোঁজখবর নেন ফিরহাদ হাকিম। জানতে পারেন, অধিকাংশেরই অবস্থা সমগোত্রীয়। 


তৎক্ষণাৎ কমিশনারকে ডেকে পাঠান ফিরহাদ হাকিম।  তাঁর কাছে জানতে চান, টাকা দেওয়া সত্ত্বেও কেন এমন হাল? সুলভ শৌচালয়গুলি চালায় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা। মেয়র জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর ওই সংস্থাগুলি কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা অন্য সংস্থাকে বরাত দিয়ে দিয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট দফতরের গাফিলতি রয়েছে বলে মনে করেন ফিরহাদ। বস্তি উন্নয়ন বিভাগের স্বপন সমাদ্দার বিষয়টি দেখেন। 


নাগরিক পরিষেবার একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে কলকাতা পুরসভা। টক টু মেয়র কর্মসূচির মাধ্যমে সরাসরি সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে কথা বলছেন ফিরহাদ হাকিম। সামনে কলকাতা পুরসভার ভোট। তার আগে পরিষেবার মান আরও উন্নতি করতে চাইছে শাসক দল। 


বলে রাখি, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহেই  পুরভোটের  বিজ্ঞপ্তি জারি হতে পারে। ১২ এপ্রিল পুরভোট  হলে এই সময়েই বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে।। জেলাশাসকদের পুরভোটের জন্য তৈরি থাকতে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। ভোটকর্মীদের প্রস্তুত করার পাশাপাশি বুথের পরিকাঠামো তৈরি করার কথাও বলে কমিশন। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে। সেই তালিকা অনুযায়ী হবে পুরভোট।


আরও পড়ুন- বড় মুখে দিলীপ বলেছিলেন, আমরা তৈরি, এখন পুরভোট পিছোতে যেতে হচ্ছে কমিশনে