সামনে পুরনির্বাচন, চাপে এক ধাক্কায় ওজন কমছে কলকাতার মহানাগরিকের
মেয়র হওয়ার পরে রাজনৈতিক ওজন বাড়লেও শারীরিক ওজন চোখে পড়ার মতো কমেছে। কত ছিল আর কত হল, সে বিষয়ে মুখ না খুললেও ফিরহাদ হাকিম স্বীকার করে নিয়েছেন, হ্যাঁ অনেকটাই ওজন কমছে
নিজস্ব প্রতিবেদন: রোজ ৮ থেকে ১০টা অনুষ্ঠান। তারপর কর্পোরেশন আর নগরোন্নয়ন দফতরের ফুরসতহীন কাজ। পুরভোট সামনে থাকায় সেই কাজের চাপ বেড়ে দ্বিগুণ। তার উপর দল তো রয়েছেই। যেন সারাটা দিন চড়কি কাটছেন মেয়র ববি হাকিম। তাতেই নাকি একধাক্কায় অনেকটাই ওজন কমেছে মহানাগরিকের!
মেয়র হওয়ার পরে রাজনৈতিক ওজন বাড়লেও শারীরিক ওজন চোখে পড়ার মতো কমেছে। কত ছিল আর কত হল, সে বিষয়ে মুখ না খুললেও ফিরহাদ হাকিম স্বীকার করে নিয়েছেন, হ্যাঁ অনেকটাই ওজন কমছে। তবে এই ওজন কমাটাকে পজেটিভ হিসাবেই দেখছেন মেয়র। ফিরহাদ হাকিম বলছেন, রাজনীতি করা সুবাদে মানুষের কাছে আসা যায়। আর মানুষের কাজ করতে গেলে ফিট থাকা খুব জরুরি। কিন্তু এই ফিট থাকার মন্ত্র কোথা থেকে পেলেন তিনি? মেয়রের সাফ উত্তর, কেন? দিদির থেকে।
আরও পড়ুন- প্রশ্নপত্র কোথা থেকে বেরচ্ছে, তা এবার উচ্চমাধ্যমিক সংসদকে জানাতে হবে সংবাদমাধ্যমকেই
মুখমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বয়সেও সেভাবে সারাদিন কয়েক কিলোমিটার হাঁটেন, এটা তরুণ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণা বলে মনে করেন তিনি। রাজনৈতিক মহলেও জোর চর্চা চলে, মোদী এবং মমতা হলেন সবচেয়ে ফিট রাজনীতিকবিদ। ফিরহাদ বলছেন “দিদির থেকেই দেখে শেখা। তবে খাবারের উপর বিশেষ জোর দিই।” সামনে পুরনির্বাচন। চাপ তো রয়েছেই। কুর্সি লড়াইয়ে ফিট না থাকলে যে ছিটকে যেতে হবে, তা বিলক্ষণ জানেন মেয়র। তাই ওজন কমুক, ক্ষতি নেই।