ইকোপার্কে ফের পুলিসের জালে ভুয়ো চিকিত্সক
পুলিস সূত্রে খবর, নিখিল চন্দ্র রায় বারাসতের ন`পাড়া দেশবন্ধু রোডের বাসিন্দা। তাঁর ব্রেন টিউমার ছিল। গত জুন মাসের ৩০ তারিখে ইকোপার্ক থানা এলাকার নোয়া পাড়ার নার্সিংহোমে ভর্তি হন।এরপর ১২ জুলাই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের জালে ভুয়ো চিকিত্সক। নাম বজরুল রহমান মোল্লা। ইকোপার্ক থানা এলাকার নোয়া পাড়া এলাকায় একটি নার্সিংহোমের চিকিৎসক ছিলেন। ভুল চিকিৎসার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে । নার্সিংহোমে ভাঙচুর ও পরিবারের লোকদের মারধর করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তদন্তে নেমে চিকিৎসক বজরুল রহমান মোল্লাকে গ্রেফতার করে।
পুলিস সূত্রে খবর, নিখিল চন্দ্র রায় বারাসতের ন'পাড়া দেশবন্ধু রোডের বাসিন্দা। তাঁর ব্রেন টিউমার ছিল। গত জুন মাসের ৩০ তারিখে ইকোপার্ক থানা এলাকার নোয়া পাড়ার নার্সিংহোমে ভর্তি হন।এরপর ১২ জুলাই তাঁর মৃত্যু হয়।
পরিবারের লোক ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে বলে বিক্ষোভ, ভাঙচুর করে। অভিযোগ ওঠে অভিযুক্ত চিকিত্সকও মৃতের পরিবারের লোকদের মারধর করেন। মৃত ব্যক্তির ছেলের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
ওই ডাক্তারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ হয়। করোনা আক্রান্ত বলে আদালত থেকে আগেই জামিন নিয়ে নেন অভিযুক্ত। পুলিস পরে জানতে পারে করোনা রিপোর্ট ভুয়ো।
আরও পড়ুন: হাসপাতাল থেকে উধাও! খুঁজে বাড়ি থেকে ফের ধরে আনা হল করোনা আক্রান্ত সন্তান ও মাকে
সোমবার মৃতের ছেলে দীপঙ্কর রায় ইকোপার্ক থানায় অভিযোগ করেন যে এই চিকিত্সক ভুয়ো। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তদন্তে নেমে কল্যাণী থেকে এই চিকিত্সককে গ্রেফতার করে। তার কাছ থেকে ও হাসপাতাল থেকে বেশ কিছু নথি উদ্ধার হয়। সেই নথি সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি অভিযুক্ত চিকিত্সক। পুলিসের অনুমান এই নথি ভুয়ো। সেই বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।