শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: 'রবীন্দ্রনাথ আবেগ, অনুভূতি'। শান্তিনিকেতনে ফলক-বিতর্কে এবার বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে নিশানা করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। বললেন, 'ভারতের সংস্কৃতিতে শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক রবীন্দ্রনাথ। কোনওভাবেই গুরুদেবের স্মৃতিকে অবহেলা করা যায় না। এটা বরদাস্ত করা হবে না'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: ভুল চিকিৎসায় পায়ে সেপসিস, মমতার নিশানায় এসএসকেএম


ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকায় এবার কবিগুরুর শান্তিনিকেতন। পুজোর ছুটির আগে ওয়ার্ল্ড 'হেরিটেজ' লেখা তিনটি ফলক বসানো হয় শান্তিনিকেতনে। কিন্তু সেই ফলকে নেই স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম! বদলে রয়েছে আচার্য হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ও উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর নাম। কেন? ক্ষোভে পড়েছেন বিশ্বভারতীর প্রাক্তনী, আশ্রমিক ও রবীন্দ্র অনুরাগীরা। অভিযোগ জানানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ও রাজ্যপালকে।


পদাধিকার বলে বিশ্বভারতীর রেক্টর রাজ্যপাল। ফলক-বিতর্কে উপাচার্যকে কাছে কৈফিয়ত তলব করেছিলেন সিভি আনন্দ বোস। বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষ  বক্তব্য ছিল, 'ফলক অস্থায়ী'।


এদিন রাজ্যপাল বলেন, 'কিছু কিছু মূল্যবোধের সঙ্গে আপস করা যায় না। চিরন্তন সত্য, চিরন্তন অনুভূতি বদলানো যায় না। ভারতের সকলের কাছে, যারা জনগণমণ গায়, গুরুদেব, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটা আবেগ, অনুভূতি। ভারতীয় সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক রবীন্দ্রনাথ। কোনওভাবেই গুরুদেবের স্মৃতিকে অবহেলা করা যায় না। এটা বরদাস্ত করা হবে না'।



আরও পড়ুন:  Mamata Banerjee: 'কেঁচো খুঁড়লে কিন্তু সাপ বেরোবে', সিঙ্গুর ইস্যুতে মমতার নিশানায় শুভেন্দু!


এদিকে ফলক-বিতর্কে আসরে নেমেছে তৃণমূল। মুখ্য়মন্ত্রী নির্দেশে শান্তনিকেতনের রবিগুরু মার্কেটে ধরনায় বসেছেন শাসকদলের নেতারা। সেই ধরনা মঞ্চ থেকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগে পাল্টা পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)